—প্রতীকী চিত্র।
পঞ্জাবের জালন্ধরে দলিত কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ তারই প্রেমিকের বিরুদ্ধে। অপ্রাপ্তবয়স্ক ওই কিশোরী হরিয়ানার বাসিন্দা। অভিযোগ, পালিয়ে বিয়ের টোপ দিয়ে তাকে জালন্ধরে নিয়ে চলে আসেন ওই যুবক। সেখানে একটি ঘরে আগে থেকেই তাঁর ৭ বন্ধু অপেক্ষা করছিলেন। এক এক করে তাঁরা ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেন।
পুলিশ জানিয়েছে, অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়া দলিত পরিবারের নির্যাতিতার সঙ্গে মূল অভিযুক্ত সন্দীপের সম্পর্ক ছিল। পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করবে বলে তাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন সন্দীপ। সেই মতো ১৫ মার্চ মেয়েটিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসতে বলেন তিনি। জালন্ধরে গিয়ে বিয়ে করবেন বলে জানান।
সন্দীপের কথা মতো, ১৬ মার্চ সকাল ৬টায় বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায় মেয়েটি। হরিয়ানার সিরসা জেলার মাণ্ডি ডাবওয়ালি বাসস্ট্যান্ডে সন্দীপের সঙ্গে দেখা করে। সেখান থেকে তাঁকে নিয়ে সটান জালন্ধর রওনা দেন সন্দীপ। জালন্ধরে যে ঘরে মেয়েটিকে নিয়ে ওঠেন সন্দীপ, সেখানে আগে থেকেই তাঁর বন্ধু রণজিৎ, লম্বু, বিল্লা, রাহুল, সন্দীপ ওরফে সৈন্য, সন্তোষ এবং এক অজ্ঞাতপরিচয় যুবক অপেক্ষা করছিলেন।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই ঘরে পর পর কয়েক দিন ধরে ৮ জন মিলে দফায় দফায় মেয়েটিকে ধর্ষণ করে। তার পর ২০ মার্চ সকাল ১০টা নাগাদ হরিয়ানার বাড়ির সামনে মেয়েটিকে নামিয়ে দিয়ে চলে যান সকলে। বাড়ি ফিরে পরিবারের লোকজনকে সব কিছু খুলে বলে মেয়েটি। তাঁরাই থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। সেই মতো অভিযুক্তদের খোঁজে নেমে এখনও পর্যন্ত ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বাকি ৫ জনের খোঁজ চলছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy