মোদী সরকারের নোট বাতিল সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে যৌথ ভাবে বৈঠক করল বিরোধীরা। মঙ্গলবার ওই বৈঠকের পর নয়াদিল্লিতে একসঙ্গে সাংবাদিক সম্মেলনেও পাশাপাশি দেখা গেল রাহুল গাঁধী ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
এ দিন রাহুলের পর মমতা বলেন—
• সিআরপিএফ নিয়ে আয়কর হানা দিচ্ছে।
• আচ্ছে দিনের নামে দেশ লুঠ চলছে?
• একের পর এক নেতাদের ভয় দেখানো হচ্ছে। গ্রেফতারের জুজু দেখানো হচ্ছে। এক বার চলছে সনিয়াকে পাকড়াও। এক বার মমতাকে। এক বার লালুপ্রসাদ যাদবকে। এ সব কী চলছে?
• ক্যাশলেসের নামে মোদী সরকার ফেসলেস।
• এটা একটা খুব বড় ইস্যু।
• ৫০ দিন পর সরকার কি সরে যাবে?
• সব উন্নয়ন থমকে গিয়েছে।
• নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত ব্যর্থ হতে চলেছে। ব্যর্থতার দায় নিয়ে কি ইস্তফা দেবেন মোদী?
• সরকার দুর্বল। কোনও কাজ ঠিকমতো হচ্ছে না।
• ৪৯ দিনে ২০ বছর পিছিয়ে গিয়েছে দেশ।
• যা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের করার কথা ছিল, তা আপনি করছেন।
• ব্যাঙ্কের উপর থেকে মানুষের ভরসা উঠে যাচ্ছে।
• ৫০ দিনে সব ঠিকঠাক হয়ে যাবে বলেছিলেন। কিন্তু, কিছুই তো হল না। কেন হল না?
• সমাজের সর্বস্তরের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত।
• নোট বাতিলে বিরাট দুর্নীতি।
নোট বাতিল নিয়ে মানুষের দুর্ভোগের কথা তুলে ধরার জন্য আমরা সব বিরোধী দল মিলে একত্র হয়েছি।
• ভারতে ‘অচ্ছে দিন’ আনবেন বলেছিলেন। এটা হচ্ছে তার নমুনা!
• ব্যাঙ্কের পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে।
এ দিন রাহুল বলেন—
• গরিব মধ্যবিত্তদের কাছে টাকা নেই।
• নরেন্দ্র মোদী জবাব দিন, সাধারণ মানুষের কাছে এত দুর্ভোগ কেন?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy