প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।
রাজ্যসভার ১২টি আসনের উপনির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ফলাফল নির্ধারিত হয়ে গেল। এর মধ্যে ১১টিতেই জয় পেল বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট এনডিএ। একমাত্র তেলঙ্গানার আসনটিতে বিনা লড়াইয়ে জিতলেন কংগ্রেস প্রার্থী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি।
এ বারের ১২ আসনের উপনির্বাচনের ফলে ২৪৫ আসনের রাজ্যসভায় ৯৬-এ পৌঁছে গেল বিজেপি। এনডিএ পৌঁছল ১১২-তে। নির্দল এবং মনোনীত সদস্যদের ধরলে সংখ্যাটি পৌঁছচ্ছে ১২১-এ। আটটি আসন বর্তমানে শূন্য। ফলে সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছুঁয়ে ফেলল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সরকার। এর ফলে শীতকালীন অধিবেশনে বিভিন্ন বিল পাশ করাতে সুবিধা পাবে সরকার পক্ষ।
জয়ী প্রার্থীদের মধ্যে ন’জন বিজেপির। এ ছাড়া অজিত পওয়ারের নেতৃত্বাধীন এনসিপির প্রার্থী নিতিন পাতিল এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা রাষ্ট্রীয় লোকমঞ্চের প্রধান উপেন্দ্র কুশওয়াহা রয়েছেন তালিকায়। রাজ্যসভা উপনির্বাচনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রভনীত সিংহ বিট্টুকে রাজস্থান থেকে প্রার্থী করেছিল বিজেপি। নরেন্দ্র মোদীর মন্ত্রিসভার আর এক সদস্য কেরলের বিজেপি নেতা জর্জ কুরিয়েনকে প্রার্থী করা হয়েছিল মধ্যপ্রদেশ থেকে। তাঁরা দু’জনেই জিতেছেন।
হরিয়ানায় সদ্য কংগ্রেসত্যাগী কিরণ চৌধরি, বিহারে মননকুমার মিশ্র, ওড়িশায় প্রাক্তন বিজেডি সাংসদ মমতা মহান্তি, মহারাষ্ট্রে ধৈর্যশীল পাটিল এবং ত্রিপুরায় দলের রাজ্য সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য, প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামেশ্বর তেলি, অসমের প্রাক্তন বিধায়ক মিশনরঞ্জন দাসের মতো বিজেপি প্রার্থীরাও জিতেছেন। প্রসঙ্গত, আগামী ৩ সেপ্টেম্বর দেশের ন’টি রাজ্যের ১২টি রাজ্যসভা আসনে উপনির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। অসম, বিহার, মহারাষ্ট্রের দু’টি করে এবং হরিয়ানা, তেলঙ্গানা, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, ত্রিপুরা, এবং ওড়িশার একটি করে আসন ছিল সেই তালিকায়। কিন্তু কোনও আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা হল না এ বার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy