বর্তমানে অধিকাংশ জনই ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃ ভাবে এক জন মানুষকে ভুল গ্রহরত্ন ধারণ করতে উপদেশ দেন। ফলে গ্রহরত্ন কোনও কাজ করে না বা গ্রহরত্ন ধারণে ক্ষতি হয়।
আসুন দেখে নেওয়া যাক কয়েকটি প্রধান সূত্র (যাঁরা গ্রহরত্ন ধারণ করে আশাহত, তাঁদের সঠিক পথ দেখাবার জন্য)। যদি আপনার হাতে বা শরীরে ভুল ভাবে গ্রহরত্ন পরে থাকেন, এখনই সংশোধন করুন। না হলে এক দিন আপনিও গ্রহরত্নের প্রতি আস্থা হারাবেন।
সূত্র:
১। কোনও গ্রহ নবতারা চক্রে বধ্, প্রত্যরি বা বিপদ তারায় থাকলে, সেই গ্রহ নির্দেশিত গ্রহরত্ন ধারণ নিষিদ্ধ।
২। বৃষলগ্ন, তুলা লগ্ন, মকর লগ্ন এবং কুম্ভ লগ্নের জাতক-জাতিকারা সোনা বা হলুদ ধাতুতে গ্রহরত্ন ধারণ করবেন না।
৩। গোমেদ-ক্যাটসআই একসঙ্গে নয়।
৪। গোমেদ –চুনী, গোমেদ-পোখরাজ, গোমেদ-টোপাজ, গোমেদ-হীরা, গোমেদ-জারকন, গোমেদ-পান্না, গোমেদ-মুক্তা, গোমেদ- মুনস্টোন একসঙ্গে নয়।
৫। মেষ লগ্নের নীলা বা এমিথিস্ট ধারণ নিষিদ্ধ।
আরও পড়ুন : ঘরের কোন দেওয়ালে কী রকম ছবি টাঙালে বিপদ হতে পারে
৬। বৃষ লগ্নের পোখরাজ বা টোপাজ ধারণ নিষিদ্ধ।
৭। মিথুন ও কন্যা লগ্নের রক্তপ্রবাল প্রবাল নিষিদ্ধ।
৮। কর্কটলগ্নের হীরা বা জারকন নিষিদ্ধ।
৯। সিংহ লগ্নের পান্না ও হীরা ও হীরা নিষিদ্ধ।
১০। তুলালগ্নে রক্তপ্রবাল নিষিদ্ধ।
১১। বৃশ্চিক লগ্নের পান্না নিষিদ্ধ।
১২। ধনুলগ্নের নীলা ও পান্না নিষিদ্ধ।
১৩। মকর লগ্নের রক্তপ্রবাল ও পান্না নিষিদ্ধ।
১৪। কুম্ভলগ্নের পোখরাজ ও মুক্তা নিষিদ্ধ।
১৫। মীন লগ্নের নীলা বা এমিথিস্ট ও পান্না নিষিদ্ধ।
১৬। মুক্তা বা মুনস্টোন কৃষ্ণপক্ষে এবং সূর্য থাকাকালীন দিবালোকে ধারণ নিষিদ্ধ।
১৭। রক্ত প্রবাল, চুনী শনিবার ধারণ নিষিদ্ধ।
১৮। নীলা-এমিথিস্ট মঙ্গল বা রবিবার ধারণ নিষিদ্ধ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy