সারা ক্ষণ মোবাইল বা কম্পিউটারের মধ্যে ডুবে থাকলে মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষয় হয়। ছবি- সংগৃহীত
সকালে ঘুম ভাঙা থেকে রাতে শুতে যাওয়া পর্যন্ত এক মিনিটও মোবাইল চোখের আড়াল করে না অনেক খুদেই। এখন আবার পড়াশোনার দৌলতে কম্পিউটারের দিকে তাকিয়ে থাকার সময়ও বেড়েছে। এই অভ্যাসের ফলেই নাকি ৯ থেকে ১১ বছর বয়সি বাচ্চাদের মধ্যে উত্তরোত্তর বেড়ে যাচ্ছে আত্মহত্যা করার প্রবণতা। অন্তত তেমনটাই জানাচ্ছে হালের গবেষণা।
আমেরিকার গবেষক জ্যাসন নাগাটা বলেন, “স্ক্রিন টাইম কমিয়ে, শিশুদের শারীরিক ভাবে সক্রিয় করে তুলতে পারলে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে। পাশাপাশি পর্যাপ্ত ঘুম এবং সকলের সঙ্গে মেলামেশা করাও সমান গুরুত্বপূর্ণ।” জ্যাসন জানান, সারা ক্ষণ মোবাইল বা কম্পিউটারের মধ্যে ডুবে থাকলে মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষয় হয়। পাশাপাশি অল্প বয়সে সাইবার অপরাধ বা হেনস্থার শিকার হলেও নিজেকে শেষ করা দেওয়ার প্রবণতা দেখা দিতেই পারে। তাঁর মতে, এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অভিভাবকদের সচেতন থাকতে হবে। তাদের সঙ্গে বন্ধুর মতো মিশতে হবে। কারণ, ভয় পেলে শিশুরা তাদের মনের কথা সহজ ভাবে কথা বলতে পারবে না। তাই শিশুদের সঙ্গে কথা বলে তাদের মনের মধ্যে কী চলছে, তা বোঝার চেষ্টা করা উচিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy