অলিভ অয়েল অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর তেল। ছবি: সংগৃহীত
বাড়ির রান্নায় বেশির ভাগ সময়ে ব্যবহার করা হয় সর্ষের তেল বা সাদা তেল। কেউ কেউ আবার সয়াবিন অয়েল বা সানফ্লাওয়ার অয়েলও ব্যবহার করে থাকেন। তবে অনেকের হেঁশেলে দেখতে পাওয়া যায় অলিভ অয়েলের শিশিও। স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ বিশেষ কোনও পদে বা স্যালাডে অলিভ অয়েল ব্যবহার করে থাকেন। অন্য তেলের চেয়ে অলিভ অয়েলের দাম অনেকটা বেশি বলে মধ্যবিত্ত বাড়িতে এই তেলের ব্যবহার তুলনামূলক ভাবে কম। কিন্তু অলিভ অয়েল অত্যন্ত স্বাস্থ্যকরতেল।
সবচেয়ে উচ্চ মানের অলিভ অয়েল হল একস্ট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল। মাখনের স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসাবেও অলিভ অয়েল খাওয়া যেতে পারে।
অলিভ অয়েলে রয়েছে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড। এটি এক ধরনের ফ্যাট। তবে স্বাস্থ্যকর। এ ছাড়াও অলিভ অয়েলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। অলিভ অয়েল শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রত্যেক দিনের খাবারে যদি চার টেবিল চামচ করে এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল থাকে, তা হলে হৃদ্রোগের প্রায় ১৯ শতাংশ পর্যন্ত কমে। হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যাও কমে। অলিভ খাওয়ার অভ্যাস ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় প্রায় ১৭ শতাংশ। অ্যালঝাইমার্সের সমস্যাও নিয়ন্ত্রণে থাকে রান্নায় অলিভ অয়েলের ব্যবহারে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সমান ভাবে উপকারী অলিভ অয়েল। রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে অলিভ অয়েল। খিদেও কম পায়। প্রয়োজনের চেয়ে বেশি বা বাইরের খাবার খাওয়ার প্রবণতাও অনেক কমে। ফলে ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy