রাতে দই খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে? ছবি- সংগৃহীত
একে গরম, তায় আবার বিয়েবাড়ি। ব্যস, হজমের গোলমাল আর ঠেকায় কে! পেটের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ, সকলেই যে সব নিদান দেন তার মধ্যে টকদই অন্যতম। কিন্তু দিনের বেলা নানা কাজের মধ্যে সময় হয় না বলে রাতে দই খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। তবে বেশির ভাগ মানুষেরই ধারণা, রাতে টকদই খেলে নাকি পেটের সমস্যা বেড়ে যায়। শ্লেষ্মার পরিমাণও বৃদ্ধি পায় রাতে দই খেলে।
টক দইয়ের প্রোবায়োটিক উপাদান লিভার সুস্থ রাখে। তেমনই কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে থাকে দই খেলে। অনেকেই দুধ খেতে পারেন না। সে ক্ষেত্রে চোখ বন্ধ করে ভরসা রাখতে পারেন দইয়ের উপর। দুধের তুলনায় দই অনেক বেশি সহজপাচ্য। তেল-মশলাদার খাবার খাওয়ার প্রবণতা রয়েছে অনেকেরই। কিন্তু টক দইয়ের ‘ফারমেন্টেড এনজাইম’ হজমের জন্য কার্যকর। বদহজম দূর করতেও সমান ভাবে কার্যকর এই দই। ভাল কোলেস্টেরল এইচডিএলের মাত্রা বাড়াতে দইয়ের ভূমিকা অপরিসীম। মূত্রাশয়ের সংক্রমণের আশঙ্কা কমাতেও দইয়ের ভূমিকা যথেষ্ট। মোট কথা, শরীর ভাল রাখতে দই নিঃসন্দেহে উপকারী।
তবে এই বিষয়ে কিন্তু মতান্তর রয়েছে। বেশির ভাগ পুষ্টিবিদের মতে, রাতে দই খাওয়া উচিত নয়। আবার এক দল পুষ্টিবিদের মতে, টক দই খাওয়ার নির্দিষ্ট কোনও সময় নেই। তবে দুগ্ধজাত খাবারে প্রোটিন এবং ফ্যাটের পরিমাণ বেশি। তাই এই ধরনের খাবার হজম হতে বেশি সময় লাগে। সে ক্ষেত্রে যাঁদের হজমের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের রাতে দই না খাওয়াই ভাল। সবচেয়ে ভাল হয়, যদি দিনের দু’টি খাবারের মাঝে দই খাওয়া যায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy