বিশেষ করে যাঁরা ড্রাই আইয়ের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের জন্য কান্না হতে পারে উপকারী। ছবি: সংগৃহীত
চোখের জলই নাকি সুস্বাস্থ্য গড়ার চাবিকাঠি। চোখের জল বা কান্না মানেই কিন্তু দুঃখ বা আনন্দের বহিঃপ্রকাশ নয়। যত কাঁদবেন স্বাস্থ্যের ততই উন্নতি হবে, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বলা হয়, তারা যত কাঁদবে তত নাকি হৃদপিণ্ড সুস্থ থাকবে। বড়দের শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির ক্ষেত্রেও কান্নার উপকারিতা রয়েছে, এটা শুনে আবাক হচ্ছেন নিশ্চয়?
১। কাঁদলে শরীর থেকে নানা ধরনের দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায়। দূষণের কারণে চোখে যে ধুলোবালি, ধোঁয়া প্রবেশ করে, কাঁদলে চোখের জলের সঙ্গে তা বেরিয়ে আসে। চোখের জলের মাধ্যমে শরীর থেকে বেশ কিছু টক্সিন নির্গত হয়ে যায়।
২। কাঁদলে মন অনেকটা হালকা হয়ে যায় ও মেজাজেরও পরিবর্তন ঘটে। অনেক ক্ষেত্রেই কান্নার পর মানুষ নতুন করে কাজ করার উদ্যম খুঁজে পান।
৩। কাঁদলে চোখের শুষ্কতাও দূর হয়। বিশেষ করে যাঁরা ড্রাই আইয়ের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের জন্য কান্না হতে পারে উপকারী। এই জল চোখের মিউকাস মেমব্রেনের শুকিয়ে যাওয়া রোধ করে। ফলে দৃষ্টিশক্তিও ভাল হয়।
৪। কাঁদলে ওজনও কমে। বিশেষজ্ঞদের মতে, কান্নার সময় শরীর থেকে ক্যালোরি নির্গত হয়। আর এই ক্যালোরি নির্গত হলেই অতিরিক্ত ওজন কমানো সম্ভব। আমরা যখন কাঁদি তখন শরীর থেকে কর্টিসোল নামে এক হরমোন নিঃসৃত হয়। এই হরমোনের মাত্রা শরীরে বেড়ে গেলে দ্রুত মেদ ঝরতে পারে।
৫। কাঁদার সময় মস্তিষ্কে এনডরফিন নামক হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। এই হরমোন অবসাদ দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy