Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
reading

Phone & Sleep: রোজ ফোন নিয়ে শুতে গিয়ে ঘুমের বারোটা বাজছে? অভ্যাস বদলাবেন কী করে

ফোনের ফাঁদে কেটে যায় রাত। রাতের পর রাত এমনই চলে। ঘুমের বারোটা বাজে। যার প্রভাব গিয়ে পড়ে শরীরের উপর।

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৭ ডিসেম্বর ২০২১ ১৬:০৭
Share: Save:

রাতে ঘুমোতে যাওয়ার সময়ে ফোনে অ্যালার্ম দেন। তার পর সেই ফোন হাতেই বিছানায় কিছুটা সময় কাটান। কখনও খেলা দেখেন, কখনও কারও সঙ্গে গল্প করেন তো কখনও সিনেমা-ওয়েব সিরিজে মজে থাকেন। কেটে যায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা। কখনও একটা ঘুম আসে। ওয়েব সিরিজ চলতে থাকে। মাঝরাতে এক বার ঘুম ভাঙে। তখন আবার হয়তো কিছুটা দেখেন। তার পর সেটি বন্ধ করে ভোরের দিকে ঘুমান। কিছু ক্ষণেই আবার অ্যালার্মটি বেজে ওঠে। এ ভাবে ফোনের ফাঁদে কেটে যায় রাত। রাতের পর রাত এমনই চলে। ঘুমের বারোটা বাজে। যার প্রভাব গিয়ে পড়ে শরীরের উপর। কেউ ভোগেন উচ্চ রক্তচাপে, তো কেউ বা ডায়াবিটিস কিংবা অন্য কোনও রোগে।

কিন্তু এ ভাবে বেশি দিন চলতে থাকলে রোগ আরও বাড়বে। কাজের ক্ষতি হবে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি হবে কঠিন। ফলে ফোনের ফাঁদে না পড়ে অন্য ব্যবস্থা করা জরুরি।

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

কী ভাবে তা করবেন? অনেকেই বলেন, ফোন হাতে নিয়ে ঘুমোতে যাওয়ার অভ্যাস কাটতে চাইছে না। ফোন দূরে রেখে শুলে কেমন যেন খালি খালি লাগে। তাই সমস্যায় পড়েন। আরওই ঘুম আসে না যেন।

পরিস্থিতি যদি এমন হয়, তবে অন্য একটি সমাধান আছে। ফিরে যেতে হবে পুরনো পদ্ধতিতে। হাতে কিছু নিয়ে যদি বিছানায় যেতেই হয়, তবে তা ফোন নয়, বই হোক। ঘুমের আগে কয়েক লাইন যে কোনও লেখা পড়াই মস্তিষ্কের জন্য ভাল বলে দেখা গিয়েছে গবেষণায়। সে হ্যারি পর্টারের বই হোক বা কোনও গানের বই— যে কোনও ধরনের লেখা পড়লেই মনের একাগ্রতা বাড়ে। মানসিক স্থিতি এলে ঘুম আসা সুবিধা হয়। কথায় কথায় ঘুম ভেঙেও যায় না। তাই দূরে থাকে মানসিক রোগ কিংবা অন্যান্য অসুখও।

অন্য বিষয়গুলি:

reading Phone sleep
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE