অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে থাক।
পরীক্ষা শেষ। এ বার রেজাল্টের পালা। সকাল থেকে চলছে ভোট গণনা। কে হাসবে জয়ের হাসি, সেটা বোঝা যাবে দিনশেষে। সকাল থেকেই অনেকে টিভির সামনে বসে পড়েছেন। মনে মনে একটা চাপা উদ্বেগ কাজ করছে। রাজ্য-রাজনীতিতে কতটা বদল আসবে সেটা নিয়ে দফায় দফায় চলছে আলোচনা। চূড়ান্ত ফল আসার এখনও খানিকটা সময় বাকি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কী হয়, সেটা ভেবেই অনেকের মানসিক অস্থিরতা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। সেই সঙ্গে উত্তেজনার পারদও চড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে শান্ত থাকতে কোন খাবারগুলি এড়িয়ে চলবেন?
মিষ্টি
কেক, পেস্ট্রি বা এই ধরনের খাবার খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। এক ধাক্কায় এনার্জির মাত্রাও অনেকটা নীচে নেমে যায়। শর্করার মাত্রা ওঠানামা করায় উদ্বেগও নিয়ন্ত্রণের বাইরে বেরিয়ে যায়। তাই উদ্বেগের সমস্যা যাঁদের রয়েছে, তাঁদের এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা জরুরি।
কফি
সারা দিনের ক্লান্তি কাটাতে কফির জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু এই কফিই বাড়িয়ে দিতে পারে উদ্বেগের সমস্যা। কারণ কফিতে থাকা ক্যাফিন স্নায়ুর কার্যকারিতা শিথীল করে দেয়। সেই সঙ্গে ক্যাফিন রক্তচাপের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। উচ্চ রক্তচাপ মানসিক উদ্বেগের একটি অন্যতম বড় কারণ। ক্যাফিন মাত্রেই যে ক্ষতিকর, তা নয়। দিনে ৪০০ মিলিগ্রাম ক্যাফিন খেলে কোনও সমস্যা হওয়ার কথা নয়। তবে এর বেশি খেলে কিন্তু উদ্বেগ বাড়তে পারে।
ভাজাভুজি
এই ধরনের খাবারে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ট্রান্স ফ্যাট। এই ফ্যাট উদ্বেগ বাড়িয়ে দেওয়ার অন্যতম একটি কারণ। তাই যদি সব সময়ে মানসিক উদ্বেগ কাজ করে, সে ক্ষেত্রে বাইরের ভাজাভুজি এড়িয়ে চলুন। তাতে সমস্যা বাড়বে বই কমবে না। উদ্বেগের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে এই খাবারগুলি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy