Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
Weight Loss Tips

পুজোর আগে ওজন কমাতে দিনে কত ক্ষণ হাঁটা জরুরি? হাঁটার সময়ে কোন ৫ ভুল এড়িয়ে চলবেন?

ফিট থাকতে হলে কিন্তু চিকিৎসকেরা হাঁটাহাঁটি করার পরামর্শ দেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা শরীরচর্চা করার সময় না পেলে কেবল মাত্র নির্দিষ্ট সময় ধরে হাঁটলেই ওজন কমানো সম্ভব। কী ভাবে হাঁটলে ফল মিলবে দ্রুত?

কী ভাবে হাঁটলে দ্রুত ওজন ঝরবে?

কী ভাবে হাঁটলে দ্রুত ওজন ঝরবে? ছবি: শাটারস্টক।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ০৯:৫৮
Share: Save:

ব্যস্ততার কারণে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জিমে শরীরচর্চা করার সময় হয় না? ফিট থাকতে হলে কিন্তু চিকিৎসকেরা হাঁটাহাঁটি করার পরামর্শ দেন। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ— সব সমস্যার সমাধান একটাই। ঘণ্টার পর ঘণ্টা শরীরচর্চা করার সময় না পেলে কেবল মাত্র নির্দিষ্ট সময় ধরে হাঁটলেই ওজন কমানো সম্ভব।

কিন্তু কী ভাবে হাঁটলে, দিনে কতটা হাঁটলে ওজন ঝরবে? বাজার-দোকান, অফিস, কেনাকাটা ইত্যাদিতে হেঁটে গেলেই উপকার পাবেন, না কি ঘড়ি ধরে নির্দিষ্ট গতিতে হাঁটলে তবেই মিলবে সুফল? ওজন ঝরাতে একটানা হাঁটতে হবে? টুকটাক খুচরো হাঁটায় শরীরের কলকব্জা ভাল থাকে ঠিকই, কিন্তু তাতে ওজনের কোনও হেরফের হয় না। ফিটনেসবিদদের মতে, ১৫-২০ মিনিটে দেড় কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে পারলে ভাল। অনেক সময়ে নিয়মিত হাঁটাহাটি করেও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় না। শুধু তা-ই নয়, হাঁটার সময়ে কিছু ভুল করলেও ওজন কমবে না, জেনে নিন সেগুলি কী কী।

১) পোষ্যকে সঙ্গে করে নিয়ে কিংবা দলবেঁধে গল্প করতে করতে না হাঁটাই ভাল। এতে গতি শ্লথ হয়ে পড়ে। ফোনে কথা বলতে বলতে হাঁটলে হাঁটার উপকারিতা আসে না, কথা বলতে বলতে হাঁপিয়ে গিয়ে বেশি হাঁটা যায় না।

টুকটাক খুচরো হাঁটায় শরীরের কলকব্জা ভাল থাকে ঠিকই, কিন্তু তাতে ওজনের কোনও হেরফের হয় না।

টুকটাক খুচরো হাঁটায় শরীরের কলকব্জা ভাল থাকে ঠিকই, কিন্তু তাতে ওজনের কোনও হেরফের হয় না। ছবি: শাটারস্টক।

২) মাথায় চিন্তা নিয়ে হাঁটবেন না। প্রথম প্রথম একঘেয়ে লাগলে মোবাইলের হেডফোন কানে লাগিয়ে গান শুনতে শুনতে হাঁটুন। এতে এমন কিছু হরমোন ক্ষরিত হবে, যা দুশ্চিন্তা কমায়। তবে বড় রাস্তায় গেলে কানে হেডফোন গুঁজে হাঁটার সময়ে সচেতন থাকুন।

৩) হাঁটার ক্ষেত্রে জুতো খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পায়ে আরাম দেয়, এমন জুতো পরে হাঁটুন। হাত বা পিঠে খুব বেশি ভার বইবেন না তখন। নইলে সহজেই ক্লান্ত হয়ে পড়বেন।

৪) হাঁটাহাঁটি করার সময়ে শরীর থেকে ঘাম ঝরে। নিয়মিত হাঁটাহাঁটি করলে বেশি করে জল খান। শরীরে জলের ঘাটতি হলেই বিপদ। ডিহাইড্রেশনের সময়ে হাঁটলে অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পড়বেন। পেশিতে টান ধরবে। ফলে হাঁটার প্রক্রিয়া ব্যহত হবে।

৫) প্রথম প্রথম হাঁটা শুরু করলে নির্দিষ্ট সময় ঠিক করে হাঁটুন। খুব বেশি হাঁটতে গেলে কিন্তু পেশিতে টান পরে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তখন আবার বেশ কিছু দিন হাঁটা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তাই সময় বুঝে হাঁটাহাঁটি করুন।

অন্য বিষয়গুলি:

Weight Loss Tips Weight Loss Walking
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy