ছবি: সংগৃহীত
করোনা স্ফীতির এই পর্যায়ে দাবানলের মতো ছড়াচ্ছে সংক্রমণ। শহর এবং শহরতলিতেও লাফিয়ে বাড়ছে করোনা রোগীর সংখ্যা। তবে করোনা সংক্রমণের এই পর্বে আগের দু'বারের তুলনায় হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা বেশ কম। শারীরিক উপসর্গগুলিও ভয়ঙ্কর কিছু নয়। চিকিৎসকদের মতে, সামনের কয়েকটি দিন যদি সব রকম সুরক্ষাবিধি মেনে চলা যায় তা হলে এই পরিস্থিতি কাটিয়ে ওঠা যাবে। অতএব সচেতনতা বজায় রাখা জরুরি।
মাস্ক ব্যবহার করুন
মূলত এই ভাইরাস প্রবেশ করে নাক ও মুখ দিয়েই। ভাইরাসের সংক্রমণ রোধ করতে অতি অবশ্যই ব্যবহার করুন মাস্ক। বাইরে বেরোলে কাপড়ের ত্রিস্তরীয় মাস্কের উপরে আরও একটি সার্জিক্যাল মাস্ক পরে নিতে পারেন। শুধু বাইরে নয়, বাড়িতে বাইরে থেকে কেউ এলেও মাস্ক পরে থাকুন।
হাতের স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখুন
বাইরে থেকে ফিরে সবার আগে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিন। জামাকাপড় ছাড়ার পর ফের একবার হাত পরিষ্কার করুন। বাইরে বেরোলে অবশ্যই সঙ্গে রাখুন স্যানিটাইজার। বাইরে থাকলেও প্রতি ২ মিনিট অন্তর হাতে স্যানিটাইজার মেখে নিন। বাজার করতে গেলে ব্যবহার করুন গ্লাভস।
সামাজিক দূরত্ব মেনে চলুন
এই পরিস্থিতিতে ভিড় এড়িয়ে চলুন। করোনা স্ফীতির এই ধাপে অনেক রোগীই উপসর্গহীন। ফলে এই সময় বেশি ভিড়ে যাবেন না।
টিকা না নেওয়া থাকলে অবশ্যই নিন
করোনার দু’টি টিকা নেওয়ার পরেও করোনা আক্রান্ত হওয়ায় অনেকেই টিকার উপর থেকে ভরসা হারিয়ে ফেলছেন। তবে চিকিৎসকদের ধারণা, টিকা নেওয়া আছে বলেই এই বারে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যাটা অনেকাংশে হ্রাস পেয়েছে। তাই টিকা নেওয়াটা অবশ্যই জরুরি। ইতিমধ্যে বুস্টার টিকা দেওয়ার প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে।
উপসর্গ দেখা দিলে নিভৃতবাসে রাখুন নিজেকে
সর্দি, কাশি, জ্বর, গলা ব্যথার মতো উপসর্গ দেখা দিলে পরিবারের অন্যান্য সদস্যের সংস্পর্শ থেকে নিজেকে আলাদা রাখুন। উপসর্গ এক দিন স্থায়ী হলে করোনা পরীক্ষা করিয়ে নিন। ফলাফল যদি পজিটিভ হয়, অতি অবশ্যই নিভৃতবাসে থাকুন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy