জীবনযাত্রায় সামান্য পরিবর্তন আনলেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে ডায়াবিটিস।
ডায়াবিটিক রোগী ভোগেন টাইপ ২ ডায়াবিটিসে। এক রোগের হাত ধরে শরীরে বাসা বাঁধে একাধিক জটিল রোগ। কায়িক পরিশ্রম কম করা, অনিয়মিত খাওয়াদাওয়া, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের কারণে কম বয়সেই শরীরে বাসা বাঁধছে ডায়াবিটিসের মতো অসুস্থতা। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, জীবনযাত্রায় সামান্য পরিবর্তন আনলেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে ডায়াবিটিস। বিশেষ করে খাওয়াদাওয়ায় বাড়তি নজর দেওয়া প্রয়োজন।
ডায়াবিটিক রোগীদের সুস্থ থাকতে খাওয়াদাওয়ায় অনেক বিধিনিষেধ মেনে চলতে হয়। ডায়াবিটিস থাকলে ভাত খাওয়া একেবারেই বন্ধ করে দেন অনেকে। কারণ ভাতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট যা ডায়াবিটিস আক্রান্ত রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে ‘নিউট্রিশন অ্যান্ড ডায়াবিটিস’ নামক চিকিৎসা সংক্রান্ত গবেষণা পত্রে বলা হয়েছে টাটকা গরম ভাতের চেয়ে ঠান্ডা ভাত খেতে পারেন ডায়াবিটিস আক্রান্তরা। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আসলে গরম ভাতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের মাত্রা বেশি থাকে। তুলনায় ঠান্ডা ভাতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকে।
ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স মুক্ত খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা। কারণ এতে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাই ডায়াবিটিস হলেও ভাত খেতে পারেন। তবে গরম ভাত একেবারেই নয়। ঠান্ডা ভাত মানে কিন্তু বাসি ভাতও নয়। ধোঁয়া ওঠা গরম ভাতের বদলে ভাত ঠান্ডা করে খেতে পারেন। তবে এই খাদ্যাভ্যাস মেনে চলার আগে অতি অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে নিতে পারেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy