পরীমণি অভিনেত্রী
কী করেন?
বাংলাদেশের চর্চিত নাম। চলচ্চিত্র জগতে ব্যস্ততমও বটে। ২০১৫ সালে পর্দায় আবির্ভাবের পর থেকে গতি কমতে দেখা যায়নি পরীমণির কর্মজীবনে। ‘ভালবাসা সীমাহীন’ ছবি দিয়ে পথ চলা শুরু। তার পরেই দৌড়। একই বছর পরপর মুক্তি পায় ছ’টি ছবি। অল্প সময়েই সে দেশে মিষ্টি প্রেমের ছবির জনপ্রিয় মুখ হয়ে ওঠেন পরীমণি। ‘আরও ভালবাসব তোমায়’, ‘নগর মস্তান’, ‘রক্ত’, ‘পুড়ে যায় মন’, ‘আপন মানুষ’, ‘সোনা বন্ধু’, ‘স্বপ্নজাল’, ‘গুণিন’-এর মতো একের পর এক ছবির মুখ্য ভূমিকায় মুগ্ধ করেন দর্শককে।
কেন?
অভিনেত্রী অনেকেই হন, কিন্তু নায়িকা হাতে গোনা। নিজের দেশের গণ্ডী ছাড়িয়ে এ দেশেও খ্যাত পরীমণি। এমন খুব বেশি দেখা যায় না। জয়া অহসান আছেন। আছেন সত্যজিৎ রায়ের ছবির ববিতাও। তাঁদের কথা আলাদা। এ বঙ্গের ছবিতে কাজ করে এখানে পরিচিতি। এই নায়িকা এই দেশের ছবি করেন না। শুধু বাংলাদেশে কাজ করেন। বসবাস সেখানেই। অল্প সময়ের মধ্যেই কাজ করেছেন বহু নামী পরিচালকের সঙ্গে। পর্দায় তাঁকে দেখতে পছন্দ করেন বহুজন। আবার তাঁর বর্ণময় জীবন ঘিরেও রহস্য, বিতর্ক, আগ্রহ কখনও কমে না। দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে পরীমণিকে নিয়ে উৎসাহ গড়িয়েছে এ বঙ্গেও। নায়িকার নতুন ছবি থেকে তাঁর ব্যক্তিগত জীবন, সবই এখানে চর্চার বিষয়। পরীমণির নতুন ছবি আসুক বা না-ই আসুক, তাঁর খবর চাই। নক্ষত্রদের ক্ষেত্রে যেমন হয় আর কি!
আর কী?
পরীমণিকে যাঁরা দেখেনি, শুধু নাম শুনেছেন, তাঁরা অনেকেই মনে করেন এই নায়িকার এ জগতে বিচরণ বছর বছর ধরে। কিন্তু সে ধারণা ঠিক নয়। বিতর্ক দীর্ঘ ঠিকই। রহস্য দীর্ঘতর। বয়স সবে ৩০! তার মধ্যেই বিশ্ববিখ্যাত পত্রিকার প্রথম সারির সুন্দরীদের মধ্যেও নাম উঠেছে। এসেছে একের পর এক ছবির প্রস্তাব। আছে নানা ধারার ছবিতে দেখা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি।
এর পর?
মুক্তির অপেক্ষায় একগুচ্ছ ছবি। তৈরি হচ্ছে বিপ্লবী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদরের ‘বায়োপিক’। সেখানে মুখ্য চরিত্রেই দেখা যাবে পরীমণিকে।
১৯৯৫ সালে শুরু। দীর্ঘ দু’দশকেরও বেশি সময় ধরে ম্যানেজমেন্ট শিক্ষাজগতে প্রথম সারির প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে রেখেছে ইআইআইএলএম-কলকাতা। দৈনিক পাঠ্যক্রম হোক বা শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার, সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শুরুর থেকেই বাস্তব চাহিদা অনুযায়ী দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংস্থায় শিক্ষার্থীদের কেরিয়ার সুনিশ্চিত করছে এই প্রতিষ্ঠান।