Advertisement
০৬ নভেম্বর ২০২৪
Entertainment News

‘ইচ্ছেনদী’র শেষ শুটিংয়ে কী করলেন বিক্রম?

মাথায় ব্যান্ডেজ, লাল পাঞ্জাবি, ক্যাজুয়াল জিন্সের চেহারাটা ক্যামেরার সামনে। পুরোদস্তুর প্রফেশনাল ভঙ্গিতে। তাঁকে নিয়েই এত দিন সরগরম ছিল শুটিং ফ্লোর। কিন্তু এ বার শুটিং শেষ হওয়ার পালা। তিনি বিক্রম চট্টোপাধ্যায়।

শেষ দিনের শুটিংয়ে বিক্রম। ছবি: ফেসবুকের সৌজন্যে।

শেষ দিনের শুটিংয়ে বিক্রম। ছবি: ফেসবুকের সৌজন্যে।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২২ মে ২০১৭ ১৩:৩৮
Share: Save:

মাথায় ব্যান্ডেজ, লাল পাঞ্জাবি, ক্যাজুয়াল জিন্সের চেহারাটা ক্যামেরার সামনে। পুরোদস্তুর প্রফেশনাল ভঙ্গিতে। তাঁকে নিয়েই এত দিন সরগরম ছিল শুটিং ফ্লোর। কিন্তু এ বার শুটিং শেষ হওয়ার পালা। তিনি বিক্রম চট্টোপাধ্যায়।

আরও পড়ুন, ঐশ্বর্যা-অভিষেকের ভক্তদের জন্য খারাপ খবর!

গত ২৯ এপ্রিল লেক মলের কাছে গাড়ি দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে মডেল সোনিকা সিংহ চৌহানের। সে দিন চালকের আসনে ছিলেন বিক্রম। তার পর থেকেই বিক্রমের ব্যক্তিগত জীবনে যেন ঝড় বয়ে গিয়েছে। কখনও সাংবাদিক সম্মেলন করে দ্রুত ফ্লোরে ফেরার কথা বলেছেন। কখনও পুলিশের কাছে হাজিরা দিয়েছেন। কখনও বা সোনিকার সমাধিস্থলে দেখা গিয়েছে তাঁকে। তবে এর মধ্যেই চলছিল ‘ইচ্ছেনদী’র শুটিং। ওই ডেলি সোপে বিক্রমই ছিলেন মূল চরিত্রে।

‘ইচ্ছেনদী’র শুটিং-এ বিক্রম ও সোলাঙ্কি। ছবি: ফেসবুকের সৌজন্যে।

গাড়ি দুর্ঘটনার পর হঠাত্ই সিরিয়ালটি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সিরিয়ালের গল্পেও দেখানো হয় গাড়ি দুর্ঘটনার গল্প। যদিও কর্তৃপক্ষ দাবি করেছিলেন, গল্পের নিয়ম মেনেই সিরিয়ালটি শেষ হচ্ছে। কিন্তু নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইন্ডাস্ট্রির একটা বড় অংশ মনে করছেন, বিক্রমের দুর্ঘটনা ও সোনিকার মৃত্যুতে বিষয়টি জটিল হয়ে যাওয়ায় তড়িঘড়ি সিরিয়ালটি বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। বিক্রমকে নিয়েও যে শুটিং ফ্লোরে চাপা ফিসফাস চলছিল তাও ঘনিষ্ঠ মহলে বলেছেন অনেকেই। কিন্তু এ নিয়ে কেউই প্রকাশ্যে মুখ খুলতে নারাজ।

অবশেষে ‘ইচ্ছেনদী’র শেষ দিনের শুটিংয়ের কিছু ছবি প্রকাশ্যে এল। যেখানে বিক্রমকে মাথায় ব্যান্ডেজ বাঁধা অবস্থাতেই দেখা গিয়েছে। যদিও একটি গ্রুপ-ছবিতে তিনি চেনা মেজাজেই ফ্রেমবন্দি হয়েছেন।

শুটিং শেযে গ্রুপ ছবিতে টিম ‘ইচ্ছেনদী’। ছবি: ফেসবুকের সৌজন্যে।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE