Advertisement
০৪ নভেম্বর ২০২৪
cctv footage

প্রাক্তন স্বামীর বিরুদ্ধে শারীরিক হেনস্থার অভিযোগের প্রমাণ দিতে ভিডিয়ো প্রকাশ শ্বেতার

আবাসনের সিসিটিভি ফুটেজ পোস্ট করলেন নেটমাধ্যমে।

আবাসনের সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ করলেন শ্বেতা

আবাসনের সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ করলেন শ্বেতা

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ১০ মে ২০২১ ২২:৪১
Share: Save:

ভিডিয়ো প্রমাণ দিতে মাঠে নামলেন শ্বেতা তিওয়ারি। আবাসনের সিসিটিভি ফুটেজ পোস্ট করলেন নেটমাধ্যমে। প্রাক্তন স্বামী অভিনব কোহলীর বিরুদ্ধে শারীরিক অত্যাচারের ‌অভিযোগ করেছিলেন টেলি অভিনেত্রী। তার প্রমাণ দিতে ভিডিয়ো পোস্ট করলেন সোমবার রাতে।

দু’টি ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন ইনস্টাগ্রামে। প্রথমটায় দেখা যাচ্ছে এক জন পুরুষ এক মহিলাকে শারীরিক হেনস্থা করছেন। তাঁদের মুখ স্পষ্ট নয় ভিডিয়োয়। মহিলার কোলে এক শিশু। তাকেই কেড়ে নিতে চাইছিলেন সেই পুরুষ। শেষে সেই মহিলাকে মাটিতে ফেলে দিয়ে শিশুকে কোলে নিয়ে চলে যান। দ্বিতীয় ভিডিয়োয় দেখা যায় তাঁদের পুত্র রেয়াংশকে। বিছানায় কম্বলের তলায় লুকিয়ে রয়েছে সে। সম্ভবত ভিডিয়ো করছেন শ্বেতার কন্যা পলক। ভাইকে বলছেন, ‘‘ভয় পাওয়ার কিছু নেই সোনা। দিদি আছে তো তোমার সঙ্গে।’’ ঘরের বাইরে দম্পতিকে হাত নাড়িয়ে নাড়িয়ে কথা বলতে দেখা যায়। যদিও তাঁদের কথা শোনা যাচ্ছে না।

ভিডিয়ো দু’টি পোস্ট করে শ্বেতা লিখেছেন, ‘এই হল প্রমাণ। আবাসনের এই ঘটনার পরে আমার ছেলের মানসিক স্থিতি নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। এক মাস ঘুমাতে পারেনি সে’। কেবল তাই নয়, শ্বেতা জানালেন, ছেলেকেও শারীরিক অত্যাচারের শিকার হতে হয়েছে অনেক বার। এর আগেও স্বামীর বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছিলেন অভিনেত্রী।

গত ৩-৪ দিন আগে থেকে এক টানা প্রকাশ্য-কলহ শুরু হয়েছে প্রাক্তন দম্পতির। নেটমাধ্যমে ঢিল ছোড়াছুড়ি চলছে ক্রমাগত। অভিনব সম্প্রতি অভিযোগ করেছেন, অতিমারির সময় বছর পাঁচেকের ছেলে রেয়াংশকে মুম্বইয়ের এক হোটেলে রেখে এক রিয়েলিটি শো-তে অংশগ্রহণ করতে গিয়েছেন শ্বেতা। আপাতত দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউনে রয়েছেন অভিনেত্রী। সেখান থেকেই এই অভিযোগের পাল্টা জবাব দিয়েছেন তিনি। স্বামীর অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করে তিনি জানিয়েছেন, ছেলে রেয়াংশকে একা ফেলে আসেননি তিনি। শ্বেতার মা-বাবা রয়েছেন দেখাশোনার দায়িত্বে।

অন্য বিষয়গুলি:

cctv footage Abhinav Kohli Sweta Tiwari
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE