যন্ত্রণার অতীতের কথা ভাগ করে নিলেন শাহরুখ।
খুব অল্প বয়সে বাবা-মাকে হারিয়েছিলেন শাহরুখ খান। ১৯৮১ সালে বাবা মীর তাজ মহম্মদ খান মারা যান ক্যানসারে। তার কয়েক বছরের মাথায় মা লতিফ ফতিমা ডায়াবিটিসের বাড়াবাড়িতে শয্যা নেন। সে সময়ের বেশ কিছু কথা আজও কাঁদায় ‘বাদশা’কে। মাকে ধরে রাখার কত চেষ্টাই না করেছিলেন!
অভিনেতা অনুপম খেরের সঙ্গে এক কথোপকথনে শাহরুখ বলে ফেলেন, মৃত্যুশয্যায় মাকে তিনি কষ্ট দিয়েছিলেন খুব। মাকে মানসিক ভাবে আঘাত করেছিলেন। যা ভাবলে এখনও আফসোস হয় অভিনেতার।
শাহরুখের কথায়, “আমি ভেবেছিলাম যদি মাকে সন্তুষ্ট হতে না দিই, মা চলে যাবে না। আমি তাকে বললাম, ‘তুমি চলে গেলে আমি আমার বোনের যত্ন নেব না। আমি পড়াশোনা করব না। কাজ করব না। এবং এই ধরনের আরও কত কীই যে বলে যেতাম... কিন্তু আমি মনে করি এগুলি কেবল শিশুসুলভ বিশ্বাস। অবিবেচকের মতো কাজ করেছি। মাকে যেতেই হয়েছিল। এবং সম্ভবত নিশ্চিন্তই ছিলেন যে, আমি আমার বোনের যত্ন নেব, জীবনে উন্নতি করব। আল্লাই ভাল জানেন। আর মায়েরা আসলে সব জানেন।’’
৫৭ বছর বয়সেও তিনি বলিউডের নায়ক। দর্শক তাঁকে পর্দায় দেখতে চান বা না চান, শাহরুখের ঝুলিতে এখনও উপচে পড়ছে কাজ। শীঘ্রই ‘জওয়ান’, ‘পাঠান’ এবং ‘ডাংকি’-তে দেখা যাবে অভিনেতাকে। যে হেতু সেগুলোর শ্যুটিংয়ের কাজ প্রায় শেষ, আবার নতুন চিত্রনাট্য বাছা শুরু করেছেন তিনি, এমনটাই খবর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy