Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
Nusrat

Yash-Nusrat: ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলে যশরতের দিন শুরু হত বনবিড়ালের মল থেকে বার করা কফিতেই

ছুটি কাটাতে গিয়ে নতুন করে কফির প্রেমে মজেছিলেন যশ-নুসরত। দু’জনে মিলে লুওয়াক কফি বানালেন আর খেলেন। কেমন সেই অভিজ্ঞতা? জানিয়েছেন নুসরত।

 কফিই যখন অনুঘটক!

কফিই যখন অনুঘটক!

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২২ ১৩:৪৪
Share: Save:

ইন্দোনেশিয়ার জঙ্গলে এক ছায়াঘেরা কটেজ। পাশে ঢালু বেয়ে পাথরের সিঁড়ি নেমে গিয়েছে। নুসরতকে ইশারায় ডাকলেন যশ, নুসরত এলেন। তার পর?

হাতে ধরলেন কফি গাছের ডাল। যশ তত ক্ষণে খাঁচাবন্দি বনবিড়ালের সামনে। সব মিলিয়ে ইঙ্গিতটা স্পষ্ট, তাঁরা এখন কফি বানাতে চলেছেন। ইন্দোনেশিয়ায় বেড়াতে গিয়ে কফি দিয়েই দিন শুরু করতেন নুসরত আর যশ। সকালের কফি নিজেরাই রোস্ট করে বানিয়ে খেয়েছেন। দু’জনেই দুরন্ত কফিপ্রেমী।

তবে এ তো যে-সে কফি নয়! ইন্দোনেশিয়ার বিখ্যাত লুওয়াক কফি। যার নাম শুনলে অবশ্য অনেকেই নাক সিটকান। কারণ, এ কফি সিভেট ক্যাটের মল নিঃসৃত। বনবিড়ালের পাকস্থলীর উৎসেচকে জারিত হয়ে মলের সঙ্গে বেরিয়ে আসে এই কফির দানা। তার পর এগুলো শুকিয়ে রোস্ট করা হয়। এ কফির স্বাদ নাকি স্বর্গীয়। নুসরত আর যশও উপভোগ করেছেন সেই লুওয়াক কফি। নুসরত গরম জলে ফুটিয়ে শুকিয়েছেন। হামানদিস্তায় কফি গুঁড়ো করেছেন যশ। তার পর অপূর্ব ঘ্রাণ উপভোগ করতে করতে হৃদয় জুড়িয়েছেন দু’টিতে, জুটিতে।

সেই মজাদার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিলেন বৃহস্পতিবার। নুসরত লিখলেন, ‘ফিরে দেখা মধুর সফর, সঙ্গে যদি জুড়ে যায় এমন কফি।’

অন্য বিষয়গুলি:

Nusrat Yash Civet Cat Coffee
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE