(বাঁ দিকে) অরিজিৎ সিংহ ও মৌসুমী ভৌমিক (ডান দিকে)। ছবি: সংগৃহীত।
বাংলা গানের ভান্ডারে মৌসুমী ভৌমিকের ‘আমি শুনেছি সেদিন’ অন্যতম। সেই গান যদি অরিজিৎ সিংহের কণ্ঠে শোনা যায়, কেমন হবে? সেই প্রয়াস শুনে নাকি ‘বমি’ পেয়ে গেল স্বয়ং মৌসুমী ভৌমিকেরই। অরিজিতের কণ্ঠে ‘আমি শুনেছি সে দিন’কি একেবারেই মনে ধরল না শিল্পীর? সমাজমাধ্যমে নিজেই মুখ খুললেন তিনি।
মৌসুমী একটি ভিডিয়ো ভাগ করে নেন সমাজমাধ্যমে। অরিজিতের কণ্ঠে তাঁর গান ‘আমি শুনেছি সেদিন’। অরিজিতের কণ্ঠে এই গান আগে কখনও শোনেনি মানুষ। তবে গানটি মন দিয়ে শুনলে বোঝা যায়, এই কণ্ঠ আসলে অরিজিতের নয়। এই গানে রয়েছে এআই-এর (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) কারসাজি। তা বুঝতে অবশ্য খুব বেশি সময় লাগার কথা নয়।
গানটি ভাগ করে নিয়ে মৌসুমী লেখেন, “আমার মনে হয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে বানানো এই গান। এই মাত্র পুরো গানটা শুনলাম। এখন বমি বমি পাচ্ছে। আমি আসলেই একেবারে পিছিয়ে পড়ছি।” শিল্পীর পোস্টের মন্তব্য বিভাগে নেটাগরিকেরাও নানা মন্তব্য করেন। কেউ লেখেন, “এই গান এতটাই কাছের যে, যত্রতত্র শুনতে ভাল লাগে না।”
উল্লেখ্য, আরজি কর-কাণ্ড নিয়ে উত্তাল রাজ্য। আলোচনায় উঠে এসেছেন অরিজিৎ সিংহ। মানুষ প্রশ্ন তুলেছে, কেন শিল্পী কোনও মন্তব্য করছেন না? অবশেষে ফ্যানপেজ থেকে লাইভ করেন অরিজিৎ। সেখানেই নির্যাতিতার বিচারের দাবিতে একটি গান বাঁধেন। অরিজিতের গান ‘আর কবে’এখন লোকের মুখে মুখে। বলা ভাল, অরিজিতের এই গানের মাধ্যমেই আন্দোলন যেন নতুন কণ্ঠ খুঁজে পেয়েছে।
(সংশোধনী: এই প্রতিবেদনটি প্রথম প্রকাশের সময় শিরোনাম দেওয়া ছিল, ‘অরিজিতের কণ্ঠে ‘আমি শুনেছি সেদিন’! শুনে অসুস্থ বোধ করছেন মৌসুমী ভৌমিক?’ কিন্তু মৌসুমী লিখিত ভাবে জানিয়েছেন, ওই শিরোনাম সঠিক নয়। তাঁর বক্তব্য অনুসারে শিরোনামটি বদলে দেওয়া হল। এর ফলে যদি কোনও বিভ্রান্তি তৈরি হয়ে থাকে, তার দায় আনন্দবাজার অনলাইনের। আমরা তার জন্য আন্তরিক দুঃখিত এবং ক্ষমাপ্রার্থী। নতুন শিরোনাম: ‘এআই-এর কল্যাণে অরিজিতের কণ্ঠে ‘আমি শুনেছি সেদিন’! শুনে অসুস্থ বোধ করছেন মৌসুমী ভৌমিক?’)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy