Advertisement
২৬ নভেম্বর ২০২৪
anil dhawan

Anil Dhawan: ‘ভুল ছবি’ করে মুখ থুবড়ে পড়ে কেরিয়ার, ৭০ বছর বয়সে কামব্যাক করলেন বরুণ ধবনের কাকা

পুণেতে অনিলের সহপাঠী ছিলেন জয়া বচ্চন, ড্যানি, নবীন নিশ্চলের মতো অভিনেতারা। একই সময়ে এফটিআইআইয়ের ছাত্র ছিলেন বলিউড অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিন্‌হাও। তবে তিনি ছিলেন অনিলের ‘সিনিয়র’।

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৮ জুলাই ২০২১ ১৭:১২
Share: Save:
০১ ১৮
অনিল ধবন বলিউডে এসেছিলেন নায়ক হতে। নায়ক হয়েওছিলেন। কিন্তু তাঁর করা শ’খানেক ছবিতে নায়কের চরিত্র কম, পার্শ্বচরিত্রের সংখ্যাই বেশি।

অনিল ধবন বলিউডে এসেছিলেন নায়ক হতে। নায়ক হয়েওছিলেন। কিন্তু তাঁর করা শ’খানেক ছবিতে নায়কের চরিত্র কম, পার্শ্বচরিত্রের সংখ্যাই বেশি।

০২ ১৮
সম্পর্কে বলিউডের নায়ক বরুণ ধবনের কাকা। পরিচালক ডেভিড ধবনের ভাই। বলিউডের বেশ কিছু চিরকালীন হিট গান তাঁর লিপেই পেয়েছেন ভারতীয় দর্শক। এর মধ্যে অন্যতম ‘পিয়া কা ঘর’ ছবির ‘ইয়ে জীবন হ্যায়’ গানটি। ‘তেরি গলিও মে না রখেঙ্গে কদম’ গানটিও তাঁরই ছবির।

সম্পর্কে বলিউডের নায়ক বরুণ ধবনের কাকা। পরিচালক ডেভিড ধবনের ভাই। বলিউডের বেশ কিছু চিরকালীন হিট গান তাঁর লিপেই পেয়েছেন ভারতীয় দর্শক। এর মধ্যে অন্যতম ‘পিয়া কা ঘর’ ছবির ‘ইয়ে জীবন হ্যায়’ গানটি। ‘তেরি গলিও মে না রখেঙ্গে কদম’ গানটিও তাঁরই ছবির।

০৩ ১৮
বেশ কিছু অন্য ধারার ছবি আছে তাঁর কেরিয়ারে। এই ছবিগুলি সমালোচকদের প্রশংসা পেয়েছে। তবে ঝুলিতে হিট ছবির সংখ্যা নেহাৎই কম। ফলে একটা সময়ে নায়কের চরিত্র হারাতে শুরু করেন অনিল।

বেশ কিছু অন্য ধারার ছবি আছে তাঁর কেরিয়ারে। এই ছবিগুলি সমালোচকদের প্রশংসা পেয়েছে। তবে ঝুলিতে হিট ছবির সংখ্যা নেহাৎই কম। ফলে একটা সময়ে নায়কের চরিত্র হারাতে শুরু করেন অনিল।

০৪ ১৮
নায়কোচিত চেহারা এবং পছন্দসই ব্যক্তিত্ব দুইই ছিল অনিলের। তবে অনিলের ভক্তদের কথায়, অন্য ধরনের সিনেমা বেশি করাই কাল হয়েছিল অভিনেতার। আদ্যোপান্ত রোম্যান্টিক হিরো হিসেবে নিজেকে মেলে ধরা অনিল মূল ধারার নায়ক হিসেবে নিজেকে অভিযোজিত করতে পারেননি। তাই দর্শকও তাঁকে তেমন চরিত্রে গ্রহণ করতে পারেননি। ভক্তরা এমনও বলেন যে, অনিলের বেশ কিছু ছবির বিষয়বস্তু ছিল সময়ের থেকে অনেকটাই এগিয়ে।

নায়কোচিত চেহারা এবং পছন্দসই ব্যক্তিত্ব দুইই ছিল অনিলের। তবে অনিলের ভক্তদের কথায়, অন্য ধরনের সিনেমা বেশি করাই কাল হয়েছিল অভিনেতার। আদ্যোপান্ত রোম্যান্টিক হিরো হিসেবে নিজেকে মেলে ধরা অনিল মূল ধারার নায়ক হিসেবে নিজেকে অভিযোজিত করতে পারেননি। তাই দর্শকও তাঁকে তেমন চরিত্রে গ্রহণ করতে পারেননি। ভক্তরা এমনও বলেন যে, অনিলের বেশ কিছু ছবির বিষয়বস্তু ছিল সময়ের থেকে অনেকটাই এগিয়ে।

০৫ ১৮
কানপুরে ছোটবেলা কেটেছে অনিলের। বাবা পাকিস্তান থেকে এসেছিলেন এ দেশে। ইউকো ব্যাঙ্কে চাকরি  করতেন তিনি। বদলির চাকরি। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরতে হত। তাই দুই ছেলে অনিল এবং ডেভিডকে নিয়ে কানপুরেই থাকতেন তাঁদের মা।

কানপুরে ছোটবেলা কেটেছে অনিলের। বাবা পাকিস্তান থেকে এসেছিলেন এ দেশে। ইউকো ব্যাঙ্কে চাকরি করতেন তিনি। বদলির চাকরি। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরতে হত। তাই দুই ছেলে অনিল এবং ডেভিডকে নিয়ে কানপুরেই থাকতেন তাঁদের মা।

০৬ ১৮
অনিল পড়াশোনা করেছেন সেন্ট ফ্রান্সিস জেভিয়ার্স স্কুলে। ক্রাইস্ট চার্চ কলেজ থেকে স্নাতক হন। কলেজে পড়ার সময় থেকেই তাঁর ব্যক্তিত্ব এবং চেহারা নিয়ে প্রশংসা পেতেন অনিল। তখনই ঠিক করেছিলেন অভিনেতা হবেন।

অনিল পড়াশোনা করেছেন সেন্ট ফ্রান্সিস জেভিয়ার্স স্কুলে। ক্রাইস্ট চার্চ কলেজ থেকে স্নাতক হন। কলেজে পড়ার সময় থেকেই তাঁর ব্যক্তিত্ব এবং চেহারা নিয়ে প্রশংসা পেতেন অনিল। তখনই ঠিক করেছিলেন অভিনেতা হবেন।

০৭ ১৮
বলিউড অভিনেতা জিতেন্দ্র ছিলেন অনিলের পছন্দের নায়ক। তাঁর ধারণা ছিল, তাঁকেও দেখতে জিতেন্দ্রর মতোই। বিশেষ করে জিতেন্দ্রর চুলের স্টাইল এবং মুখের সঙ্গে নিজের মিল রয়েছে বলে মনে করতেন অনিল। তিনি একরকম নিশ্চিত ছিলেন যে তিনিও বলিউডে নিজের অভিনয় জীবন শুরু করতে পারবেন।

বলিউড অভিনেতা জিতেন্দ্র ছিলেন অনিলের পছন্দের নায়ক। তাঁর ধারণা ছিল, তাঁকেও দেখতে জিতেন্দ্রর মতোই। বিশেষ করে জিতেন্দ্রর চুলের স্টাইল এবং মুখের সঙ্গে নিজের মিল রয়েছে বলে মনে করতেন অনিল। তিনি একরকম নিশ্চিত ছিলেন যে তিনিও বলিউডে নিজের অভিনয় জীবন শুরু করতে পারবেন।

০৮ ১৮
তবে অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখলেও সে কথা প্রথমে কাউকে বলেননি অনিল। ভেবেছিলেন, অভিনেতা হতে চান শুনলে পরিচিতরা তাঁকে নিয়ে ব্যঙ্গ করতে পারেন। তাই সরাসরি পুণের ফিল্ম ইনস্টিটিউটেই ভর্তি হয়ে যান। তার পর পরিবারকে জানান অনিল।

তবে অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখলেও সে কথা প্রথমে কাউকে বলেননি অনিল। ভেবেছিলেন, অভিনেতা হতে চান শুনলে পরিচিতরা তাঁকে নিয়ে ব্যঙ্গ করতে পারেন। তাই সরাসরি পুণের ফিল্ম ইনস্টিটিউটেই ভর্তি হয়ে যান। তার পর পরিবারকে জানান অনিল।

০৯ ১৮
পুণেতে অনিলের সহপাঠী ছিলেন জয়া বচ্চন, ড্যানি, নবীন নিশ্চলের মতো অভিনেতারা। একই সময়ে এফটিআইআইয়ের ছাত্র ছিলেন বলিউড অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহাও। তবে তিনি ছিলেন অনিলের ‘সিনিয়র’।

পুণেতে অনিলের সহপাঠী ছিলেন জয়া বচ্চন, ড্যানি, নবীন নিশ্চলের মতো অভিনেতারা। একই সময়ে এফটিআইআইয়ের ছাত্র ছিলেন বলিউড অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহাও। তবে তিনি ছিলেন অনিলের ‘সিনিয়র’।

১০ ১৮
শত্রুঘ্ন তখন কলেজের পাশাপাশি ফিল্মের কাজও শুরু করেছেন। অনিলের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়ে যায় তাঁর। অনিলকে তাঁর প্রথম অভিনয়ের সুযোগও করে দিয়েছিলেন শত্রুঘ্নই। অনিলকে শত্রুঘ্ন বলেছিলেন, মুম্বই এলেই তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতে। কলেজে পড়াকালীনই মুম্বই গিয়ে শত্রুঘ্নর সঙ্গে সাক্ষাত্ করেন অনিল। তাঁর প্রথম ফিল্ম ‘চেতনা’য় কাজ করার সুযোগ আসে তখনই।

শত্রুঘ্ন তখন কলেজের পাশাপাশি ফিল্মের কাজও শুরু করেছেন। অনিলের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয়ে যায় তাঁর। অনিলকে তাঁর প্রথম অভিনয়ের সুযোগও করে দিয়েছিলেন শত্রুঘ্নই। অনিলকে শত্রুঘ্ন বলেছিলেন, মুম্বই এলেই তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতে। কলেজে পড়াকালীনই মুম্বই গিয়ে শত্রুঘ্নর সঙ্গে সাক্ষাত্ করেন অনিল। তাঁর প্রথম ফিল্ম ‘চেতনা’য় কাজ করার সুযোগ আসে তখনই।

১১ ১৮
শত্রুঘ্ন নিজেও অভিনয় করেন ওই ফিল্মে। অনিলকে তিনি দেখা করতে বলেছিলেন ছবির পরিচালক বি আর ইশারার সঙ্গে। ‘চেতনা’য় দ্বিতীয় নায়কের ভূমিকায় অভিনয়ের সুযোগ পান অনিল। ছবিটি সমালোচকদের প্রশংসার পাশাপাশি দর্শকদের জনপ্রিয়তাও পায়।

শত্রুঘ্ন নিজেও অভিনয় করেন ওই ফিল্মে। অনিলকে তিনি দেখা করতে বলেছিলেন ছবির পরিচালক বি আর ইশারার সঙ্গে। ‘চেতনা’য় দ্বিতীয় নায়কের ভূমিকায় অভিনয়ের সুযোগ পান অনিল। ছবিটি সমালোচকদের প্রশংসার পাশাপাশি দর্শকদের জনপ্রিয়তাও পায়।

১২ ১৮
ওই ফিল্মে সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করেছিলেন অনিল। যৌনকর্মীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়া এক যুবকের চরিত্র ছিল তাঁর। ওই ছবির কিছু দিন পরই একসঙ্গে এক দিনে ছ’টি ছবির জন্য নায়কের চরিত্রের জন্য চুক্তিবদ্ধ হন অনিল। তার অভিনয় জীবনে এমন দিন তার পর আর কোনও দিন আসেনি।

ওই ফিল্মে সাহসী দৃশ্যে অভিনয় করেছিলেন অনিল। যৌনকর্মীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়া এক যুবকের চরিত্র ছিল তাঁর। ওই ছবির কিছু দিন পরই একসঙ্গে এক দিনে ছ’টি ছবির জন্য নায়কের চরিত্রের জন্য চুক্তিবদ্ধ হন অনিল। তার অভিনয় জীবনে এমন দিন তার পর আর কোনও দিন আসেনি।

১৩ ১৮
এর পরও বেশ কিছু ছবিতে সাফল্য পেয়েছেন। তবে ১৯৭১ সালে জয়া বচ্চনের সঙ্গে তাঁর ছবি ‘পিয়া কা ঘর’ রোম্যান্টিক নায়ক হিসেবে বলিউডে পরিচিতি দেয় অনিলকে।

এর পরও বেশ কিছু ছবিতে সাফল্য পেয়েছেন। তবে ১৯৭১ সালে জয়া বচ্চনের সঙ্গে তাঁর ছবি ‘পিয়া কা ঘর’ রোম্যান্টিক নায়ক হিসেবে বলিউডে পরিচিতি দেয় অনিলকে।

১৪ ১৮
হঠাৎই বলিউডের ছবির ধারা বদলে যায়। মিষ্টি প্রেমের ছবি থেকে মশলাদার অ্যাকশন নির্ভর ছবি তৈরির ধারা তৈরি হয়। অ্যাকশন ছবির প্রস্তাব আসতে থাকে অনিলের কাছেও। কিন্তু তিনি সেই সব ছবি করতে রাজি হননি। একের পর এক প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। অনিলের যুক্তি ছিল তিনি রোম্যান্টিক হিরো হিসেবেই থাকবেন। কারণ তাঁর ব্যক্তিত্বের সঙ্গে অ্যাকশন হিরোর ভাবমূর্তি মানায় না।

হঠাৎই বলিউডের ছবির ধারা বদলে যায়। মিষ্টি প্রেমের ছবি থেকে মশলাদার অ্যাকশন নির্ভর ছবি তৈরির ধারা তৈরি হয়। অ্যাকশন ছবির প্রস্তাব আসতে থাকে অনিলের কাছেও। কিন্তু তিনি সেই সব ছবি করতে রাজি হননি। একের পর এক প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। অনিলের যুক্তি ছিল তিনি রোম্যান্টিক হিরো হিসেবেই থাকবেন। কারণ তাঁর ব্যক্তিত্বের সঙ্গে অ্যাকশন হিরোর ভাবমূর্তি মানায় না।

১৫ ১৮
পরিবর্তনের সঙ্গে মানাতে না পেরে পিছিয়ে পড়তে শুরু করেন অনিল। ছবি কমতে শুরু করে। অনিল জানিয়েছেন, ছবি বাছার ক্ষেত্রেও বেশ কিছু ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সেই সময়ে। এই ছবিগুলিই তাঁর অভিনয়ের কেরিয়ারকে নষ্ট করে বলে বহু বার বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে স্বীকার করেছিলেন অনিল।

পরিবর্তনের সঙ্গে মানাতে না পেরে পিছিয়ে পড়তে শুরু করেন অনিল। ছবি কমতে শুরু করে। অনিল জানিয়েছেন, ছবি বাছার ক্ষেত্রেও বেশ কিছু ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সেই সময়ে। এই ছবিগুলিই তাঁর অভিনয়ের কেরিয়ারকে নষ্ট করে বলে বহু বার বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে স্বীকার করেছিলেন অনিল।

১৬ ১৮
এই সময়েই কয়েকটি হরর সিনেমাতেও অভিনয় করেছিলেন অনিল। তখন এ ধরনের ছবিকে বি-গ্রেড ছবি মনে করা হতে। এর পরই পার্শ্বচরিত্রের প্রস্তাব আসতে থাকে অনিলের কাছে। প্রথমে দ্বিধা করলেও পরে সেই সব প্রস্তাবে রাজি হতে শুরু করেন অনিলও। পরে টিভিতেও অভিনয় শুরু করেন।

এই সময়েই কয়েকটি হরর সিনেমাতেও অভিনয় করেছিলেন অনিল। তখন এ ধরনের ছবিকে বি-গ্রেড ছবি মনে করা হতে। এর পরই পার্শ্বচরিত্রের প্রস্তাব আসতে থাকে অনিলের কাছে। প্রথমে দ্বিধা করলেও পরে সেই সব প্রস্তাবে রাজি হতে শুরু করেন অনিলও। পরে টিভিতেও অভিনয় শুরু করেন।

১৭ ১৮
পরের পর ছবি করলেও মূল ধারার ছবি থেকে একটা সময় হারিয়ে গিয়েছিলেন অনিল। ভেসে ওঠেন ২০১৮ সালে। ৭০ বছর বয়সে মুক্তি পাওয়া ছবি ‘অন্ধা ধুন’-এ একটি ছোট্ট চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। তবে চরিত্রটি ছোট হলেও প্রশংসা পায়। ফের মূলধারার ছবিতে ফেরেন অনিল। ২০২০ সালে ‘কুলি নম্বর ওয়ান’ ছবিতে অভিনয় করেন। ‘সিদ্দত’ নামে একটি ছবি এ বছরই মুক্তি পাওয়ার কথা তাঁর।

পরের পর ছবি করলেও মূল ধারার ছবি থেকে একটা সময় হারিয়ে গিয়েছিলেন অনিল। ভেসে ওঠেন ২০১৮ সালে। ৭০ বছর বয়সে মুক্তি পাওয়া ছবি ‘অন্ধা ধুন’-এ একটি ছোট্ট চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। তবে চরিত্রটি ছোট হলেও প্রশংসা পায়। ফের মূলধারার ছবিতে ফেরেন অনিল। ২০২০ সালে ‘কুলি নম্বর ওয়ান’ ছবিতে অভিনয় করেন। ‘সিদ্দত’ নামে একটি ছবি এ বছরই মুক্তি পাওয়ার কথা তাঁর।

১৮ ১৮
তবে সাফল্য না পেলেও হাল ছাড়া যে উচিত নয় তা নিজের কেরিয়ারে বার বার বুঝিয়েছেন অভিনেতা। পছন্দের কাজ না পেলেও সুযোগ পেলেই ছবি করেছেন অনিল।

তবে সাফল্য না পেলেও হাল ছাড়া যে উচিত নয় তা নিজের কেরিয়ারে বার বার বুঝিয়েছেন অভিনেতা। পছন্দের কাজ না পেলেও সুযোগ পেলেই ছবি করেছেন অনিল।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy