খারাপ সময় সবার জীবনে আসে। সাদা-কালোর মতোই নিরবচ্ছিন্ন সুখ যেমন আছে, তেমনই আছে কঠিন-জটিল পরিস্থিতি। সে সবের মোকাবিলা করতে হবে মাথা ঠান্ডা রেখে— এমনটাই পরামর্শ ক্যাটরিনার। তুলে আনলেন নিজের জীবনের উদাহরণও। তাঁরও কি ওঠাপড়া যায় না? সে সব সামলে হাসিখুশি থাকেন কী ভাবে?সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে ভিকি-ঘরনি বলেন, ‘‘কেমন করে মানসিক অবসাদ ঝেড়ে ফেলা যায়, আমি শিখে গিয়েছি। আমি আবেগের দাস নই।’’ কোন উপায়ে সেই মন্ত্র শিখলেন অভিনেত্রী?
ক্যাটরিনা জানালেন, বই পড়েন অবসরে। নিজেকে সময় দেন। আর ভরসা রাখেন মহাবিশ্বের স্রষ্টার প্রতি। তাঁর কথায়, ‘‘কেউ তো বানিয়েছেন এই গোটা সৃষ্টিকে! আমি তাঁর হাতেই নিজেকে সঁপে দিতে শিখেছি। মহাজাগতিক বিষয়ে আমি আর মাথা ঘামাই না। শুধু ভরসা রাখি। এমন কোনও চিন্তা করি না, যেটা আমার মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে।’’
কয়েক বছর আগে অভিনেত্রী আলিয়া ভট্টও মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিয়ে সরব হয়েছিলেন। বলেছিলেন, ‘‘ভাল থাকার মতোই খারাপ থাকাও একদম স্বাভাবিক।’’ ক্যাটরিনা সে কথা সমর্থন করে বলেছিলেন, ‘‘খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছে আলিয়া। আমরা সহজেই ভেঙে পড়ি। ভাবি এই বুঝি সব শেষ।’’
অভিনেত্রীর পরামর্শ, এত ভাববেন না। উদ্বেগ কাটিয়ে নিজের ছন্দে ফেরার একটাই পথ, ‘‘নিজের সঙ্গে থাকুন। এই মহাবিশ্ব আপনার খেয়াল রাখে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy