Here is the list of glamorous wives of South Superstars dgtl
Entertainment News
দক্ষিণী তারকাদের এই জীবনসঙ্গিনীদের চেনেন?
পর্দায় এই তারকাদের উপস্থিতি ঝড় তোলে। দর্শকদের হার্টবিট থেকে বক্স-অফিসের কাউন্ট হু হু করে বেড়ে যায়। কিন্তু জানেন কি, এই তারকাদের ব্যক্তিগত জীবনে যে নারীদের প্রভাব সবচেয়ে বেশি তাঁরাও কিন্তু রূপে এবং গুণে কোনও অংশেই কম নন। গ্যালারির পাতায় দেখুন দক্ষিণী তারকাদের গ্ল্যামারাস স্ত্রীদের।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২০ মার্চ ২০১৮ ১০:৪৭
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১০
পর্দায় এই তারকাদের উপস্থিতি ঝড় তোলে। দর্শকদের হার্টবিট থেকে বক্স-অফিসের কাউন্ট হু হু করে বেড়ে যায়। কিন্তু জানেন কি, এই তারকাদের ব্যক্তিগত জীবনে যে নারীদের প্রভাব সবচেয়ে বেশি তাঁরাও কিন্তু রূপে এবং গুণে কোনও অংশেই কম নন। গ্যালারির পাতায় দেখুন দক্ষিণী তারকাদের গ্ল্যামারাস স্ত্রীদের।
০২১০
রজনীকান্ত এবং লাথা রঙ্গচারী: কলেজ ম্যাগাজিনের জন্য সাক্ষাৎকার নিতে গিয়ে ‘থালাইভা’র সঙ্গে আলাপ লাথার। ১৯৮১ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি চার হাত এক হয়। ইংরাজি সাহিত্যে ‘মাস্টার্স অব আর্টস’ ডিগ্রি রয়েছে লাথার। ছবির প্রযোজনাতেও তিনি পারদর্শী। তাঁর একটি প্রডাকশন হাউসও রয়েছে। আশির দশকে বেশ কিছু দক্ষিণী ছবিতে গানও গেয়েছেন লাথা।
০৩১০
ধনুশ এবং ঐশ্বর্যা: ২০০৪ সালের ১৮ নভেম্বর রজনীকান্তের বড় মেয়ে ঐশ্বর্যার সঙ্গে চার হাত এক হয় দক্ষিণী সুপারস্টার ধনুশের। ঐশ্বর্যা এক জন ফিল্ম ডিরেক্টর এবং প্রশিক্ষিত ক্লাসিকাল ডান্সার। ধ্রুপদ নৃত্যে পারদর্শিতার জন্য তামিলনাড়ু সরকারের কাছ থেকে ‘কলাইমামানি’ পুরস্কার পেয়েছেন ঐশ্বর্যা। ২০১৬ সালে ঐশ্বর্যা রাষ্ট্রপুঞ্জের একটি সংগঠন ‘ইউএন ওম্যান’-এর জন্য ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি এবং ‘গুডউইল অ্যাম্বাসাডর’ নির্বাচিত হন।
০৪১০
মহেশ বাবু এবং নম্রতা শিরোদকর: অন স্ক্রিনের পাশাপাশি অফ স্ক্রিনেও এই গ্ল্যামারাস জুটি দর্শকমহলে খুবই জনপ্রিয়। ২০০৫ সালে দক্ষিণী তারকা মহেশবাবুর সঙ্গে চার হাত এক হয় মডেল এবং বলি অভিনেত্রী নম্রতার। ১৯৯৩ সালে ‘মিস ইন্ডিয়া’র খেতাব জেতেন নম্রতা। ওই বছরই ‘মিস এশিয়া প্যাসিফিক’-এ প্রথম রানার আপ নির্বাচিত হন। ‘কাচ্চে ধাগে’, ‘বাস্তব: দ্য রিয়ালিটি’, ‘পুকার’ ইত্যাদি একাধিক ছবিতে নম্রতার অভিনয় প্রশংসা কুড়িয়েছে।
০৫১০
চিরঞ্জিবী এবং সুরেখা: চিরঞ্জিবী একাধারে সুপারস্টার এবং রাজনীতিক। দক্ষিণী ছবিতে তাঁর রমরমা পসার। জানেন কি, চিরঞ্জিবীর স্ত্রী সুরেখার পরিবারও অভিনয় জগতের সঙ্গে যুক্ত। সুরেখার বাবা পদ্মশ্রী প্রাপ্ত তেলুগু অভিনেতা আল্লু রামা লিঙ্গাইয়া। চিরঞ্জিবী এবং সুরেখার ছেলে রাম চরণ তেজাও তেলুগু এবং বলি ছবিতে দাপটের সঙ্গে অভিনয় করেন।
০৬১০
রাম চরণ এবং উপাসনা: তেলুগু স্টার রাম চরণকে বলি ছবি ‘জঞ্জির’-এ প্রিয়ঙ্কা চোপড়ার বিপরীতে দেখা গিয়েছিল। ২০১২ সালে অ্যাপোলোর এগ্জিকিউটিভ চেয়ারম্যান প্রতাপ সি রেড্ডির নাতনি উপাসনার সঙ্গে চার হাত এক হয় রাম চরণের। উপাসনা নিজেও অ্যাপোলো চ্যারিটির ভাইস-চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন। পাশাপাশি, ‘বি পজিটিভ’ ম্যাগাজিনের তিনি চিফ এডিটর।
০৭১০
জুনিয়র এনটিআর এবং প্রনতি: নন্দমুরি তারকা রামা রাও জুনিয়র একজন তেলুগু অভিনেতা, কুচিপুড়ি ডান্সার এবং গায়ক। ২০১১ সালের ৫ মে লক্ষ্মী প্রনতির সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর। প্রনতির বাবা শ্রীনিবাস রাও তেলুগু সংবাদমাধ্যম ‘স্টুডিও এন’-এর কর্ণধার।
০৮১০
অল্লু অর্জুন এবং স্নেহা রেড্ডি: চাইল্ড অ্যাক্টর থেকে অভিনয় জীবন শুরু করে অল্লু এখন দক্ষিণী ছবির অন্যতম সুপারস্টার। সোশ্যাল মিডিয়াতেও বেশ সক্রিয় এই অভিনেতা। ২০১১ সালে তেলঙ্গানার জনপ্রিয় শিক্ষাবিদ কাঞ্চরা চন্দ্রশেখর রেড্ডির মেয়ে স্নেহার সঙ্গে চার হাত এক হয় অল্লুর।
০৯১০
বিজয় এবং সঙ্গীতা: দীর্ঘদিনের প্রেমের পর সঙ্গীতার সঙ্গে চার হাত এক হয় দক্ষিণী সুপারস্টার বিজয়ের। রূপোলি পর্দার সঙ্গে সঙ্গীতা বা তাঁর পরিবারের কোনও যোগাযোগ নেই। সঙ্গীতার বাবা একজন শিল্পপতি। শোনা গিয়েছে, বিজয়ের ছবি দেখেই সঙ্গীতা তাঁর প্রেমে পড়েন।
১০১০
সূর্য এবং জ্যোতিকা: তামিল ছাড়াও হিন্দি, তেলুগু, মালয়ালম ছবিতে জ্যোতিকা খুবই পরিচিত মুখ। ২০০৬ সালের ১১ সেপ্টেম্বর সহ-অভিনেতা এবং দীর্ঘ দিনের বন্ধু সূর্যকে বিয়ে করেন তিনি। ‘পুভেল্লাম কেত্তুপার’, ‘সিল্লুনু ওরু কাধাল’-সহ একাধিক দক্ষিণী ছবিতে দু’জনকে একই সঙ্গে দেখা গিয়েছে।