মধুমিতা আর তার পরিবার
বাবার ক্যানসার। একমাত্র ভাইয়ের দৃষ্টিশক্তিও ক্রমশ ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হচ্ছে। তবু মধুমিতা আর তার পরিবার স্বপ্ন দেখে, একদিন ঠিক বেড়াতে যাবে সমুদ্রে।
কী করে পূরণ হবে তাঁদের সেই স্বপ্ন? মধুমিতাদের আর্থিক অবস্থা মোটেই ভাল নয়। কথাটা কোনও ভাবে কানে পৌঁছেছিল বিচারক দেবের। স্টার জলসার টিম ‘ডান্স ডান্স জুনিয়র ২’ আর দেব একজোট হতেই একদিন সমুদ্রের ধারে মা-বাবা-ভাইকে নিয়ে পৌঁছে গেল প্রতিযোগী মধুমিতা। তাঁদের আনন্দ দেখে কে!
স্বপ্ন যে সত্যি হবে কোনও দিন, বোধ হয় ভাবেননি কেউ। তাই সমুদ্রের ধারে পৌঁছেই বালির পাড়ে নেচে ওঠে মধুমিতা। ঠিক রিয়্যালিটি শো-এর মঞ্চে সে যেমন নিজের প্রতিভার ছাপ রেখে যায় প্রতি বার। পরিবারের বাকি ৩ জনকেও ততক্ষণে ছুঁয়ে গিয়েছে মধুমিতার আনন্দ। তাঁরা কেউই যে কোনও দিন সমুদ্র দেখেননি!
এ ভাবেই প্রতিযোগিতার মঞ্চ থেকে মানবিকতার পাঠ শেখাল ‘ডান্স ডান্স জুনিয়র ২’, যা সম্প্রচারের আগেই প্রোমোতে বলেছিলেন ৩ বিচারক মিঠুন চক্রবর্তী, দেব, মনামী ঘোষ, ‘‘শুধুই প্রতিযোগিতা নয়। এই মঞ্চ সাক্ষী থাকবে প্রতিযোগীদের হাসি-কান্না, চাওয়া-পাওয়ার।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy