করোনাকে হারিয়ে ফিরলেন ঐশ্বর্যা-আরাধ্যা। —ফাইল চিত্র।
করোনাকে হারিয়ে অবশেষে অবশেষে বাড়ি ফিরলেন ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন। সুস্থ হয়ে উঠেছেন তাঁর কন্যা আরাধ্যাও। সোমবারই মুম্বইয়ের নানাবতী হাসপাতালে থেকে ছাড়া পেয়ে গিয়েছেন মা ও মেয়ে। সেখান থেকে সটান নিজেদের বাড়ি ‘জলসা’য় ফিরে গিয়েছেন তাঁরা। তবে আগের থেকে শারীরিক অবস্থা শুধরোলেও, এখনও হাসপাতালেই রয়েছেন অমিতাভ বচ্চন এবং অভিষেক বচ্চন।
এ দিন হাসপাতাল থেকে নিজেই স্ত্রী ও কন্যার সুস্থ হয়ে ওঠার কথা জানান অভিষেক। টুইটারে তিনি লেখেন, ‘‘অবিরত প্রার্থনা ও শুভেচ্ছার জন্য আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ। চিরকাল আপনাদের কাছে ঋণী থাকব। সৌভাগ্যবশত ঐশ্বর্যা এবং আরাধ্যার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে ওদের। এবার বাড়ি পৌঁছবে ওরা। বাবা এবং আমি এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাকর্মীদের তত্ত্বাবধানে রয়েছি।’’
গত ১১ জুলাই বচ্চন পরিবারের থাবা বসায় নোভেল করোনা। করোনার উপসর্গ দেখা দেওয়ায় পরীক্ষা করিয়েছিলেন তাঁরা। চার রিপোর্ট পজিটিভ আসায় ওই দিনই মুম্বইয়ের নানাবতী হাসপাতালে ভর্তি হন তাঁরা। পরে নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় সে কথা ঘোষণা করেন দু’জনে। এর পর ঐশ্বর্যা, আরাধ্যা জয়া বচ্চন, শ্বেতা বচ্চন ও তাঁর দুই ছেলেমেয়েরও করোনা পরীক্ষা হয়। তাতে বাকিদের রিপোর্ট নেগেটিভ এলেও, ১২ জুলাই ঐশ্বর্যা এবং তাঁর ৮ বছরের মেয়ে আরাধ্যার রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
Thank you all for your continued prayers and good wishes. Indebted forever. 🙏🏽
— Abhishek Bachchan (@juniorbachchan) July 27, 2020
Aishwarya and Aaradhya have thankfully tested negative and have been discharged from the hospital. They will now be at home. My father and I remain in hospital under the care of the medical staff.
অভিষেকের টুইট।
আরও পড়ুন: সুশান্তের বিরুদ্ধে #মিটু অভিযোগ নিয়ে কী বললেন স্বস্তিকা?
আরও পড়ুন: কথা বলা তো দূর, নিজেদের বিয়েতে পর্যন্ত একে অপরকে নিমন্ত্রণ করেননি ঐশ্বর্যা-রানি
ঐশ্বর্যা এবং আরাধ্যার মধ্যে করোনার কোনও উপসর্গ ছিল না। তাই শুরুতে বাড়িতেই কোয়রান্টিনে ছিলেন তাঁরা। প্রায় এক সপ্তাহ সেই অবস্থায় থাকার পর শ্বাসকষঅটের সমস্যা শুরু হয় দু’জনের। তার জেরে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁদের। সেইসময় গোটা ‘জলসা’কেই কনটেনমেন্ট জোন ঘোষণা করে বৃহন্মুম্বই পুরসভা। তবে দিন কয়েক আগে ‘কোভিড-১৯ জোন’ লেখা পোস্টার ওই বাংলোর দেওয়াল থেকে সরিয়ে নেয় তারা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy