‘গঙ্গা তেরে পানি অমৃত’, ‘মেমসাব’, ‘মেরে আপনে’, ‘জমিন আসমান’, ‘ঝিল কে উস পার’, ‘গদ্দার’, ‘কুঁয়ারা বাপ’, ‘অজনবী’, ‘যৌবন’, ‘অপরাধী’-র মতো যোগিতার ছবিগুলি বক্সঅফিসে কমবেশি সফল হয়। তবে তিনি কোনওসময়েই সে ভাবে পরিচালকের প্রথম পছন্দ হয়ে উঠতে পারেননি। প্রথমসারির কোনও নায়িকা ছবি প্রত্যাখ্যান করলে তবেই সুযোগ যেত যোগিতার কাছে।
সত্তরের দশকের বলিউডের আর এক গ্ল্যামার-রানি ছিলেন হেলেনা লুক। তিনিও মিঠুনের প্রণয়ী ছিলেন বলে শোনা যায়। ‘জুদাই’ সিনেমা দিয়ে বলিউডে কেরিয়ার শুরু হেলেনার। তবে তার পরে তিনি আর সাফল্য পাননি। হেলেনার অবশ্য দাবি, মিঠুনের সঙ্গে তাঁর প্রেম গড়িয়েছিল বিয়ে অবধি। তবে সে দাম্পত্য ছিল মাত্র চার মাসের। হেলেনার সঙ্গে তাঁর বিয়ে নিয়ে কোনওদিন মিঠুনের মুখে কিছু শোনা যায়নি। পরবর্তীকালে হেলেনা বিমানসেবিকার চাকরিতে যোগ দেন।
পরবর্তীকালে সংবাদমাধ্যমে এক সাক্ষাৎকারে হেলেনাকে তীব্র আক্রমণ করেছিলেন যোগিতা। তাঁকে নাকি শুনতে হত, মিঠুন তাঁকে বিয়ে করেছিলেন কারণ তিনি দেখতে হেলেনার মতো। এই জল্পনা উড়িয়ে যোগিতার পাল্টা বক্তব্য ছিল, হেলেনা অতীতে মিঠুনের ঘনিষ্ঠ হয়েছিলেন, কারণ মিঠুনের সঙ্গে তাঁর প্রাক্তন স্বামী জাভেদ খানের চেহারার সাদৃশ্য আছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy