নীপার হাত থেকে বাঁচতেই কি কাউকে কিচ্ছু না জানিয়ে হঠাৎ এত বড় পদক্ষেপ নিয়ে ফেলল রুদ্র?
শ্রীনিপার স্বপ্ন ভেঙে খানখান! তার সাধের রুদ্রদা পুরোপুরি বসুন্ধরার খপ্পরে। সহকর্মীর টানে তাকে ভুলেছে। এসিপি-র পোশাক ছেড়ে বরবেশে সেজেছে! তার পরেই মালাবদল। নীপাকে অগ্রাহ্য করে তারই সামনে সাতপাক ঘুরে বিয়ে করেছে বান্ধবীকে। চোখে জল নিয়ে নীপা ফ্যালফ্যাল করে দেখছে সেই দৃশ্য।
আপাতত এই দৃশ্যেই ফের বাজিমাত করেছে জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘মিঠাই’। এ রকম কাণ্ডও যে হতে পারে, মোটেই টের পাননি দর্শকেরাও। ফলে, তাঁরাও নীপার মতোই ভ্যাবাচ্যাকা। আর ভাগ হয়ে গিয়েছেন দুই দলে। এক দল ‘নীপা’ ওরফে ঐন্দ্রিলা সাহার পক্ষে। অন্য দল সমর্থন জানিয়েছেন ‘বসুন্ধরা’ ওরফে অর্কজা আচার্যকে। আনন্দবাজার অনলাইনকে এ কথা জানিয়েছেন অর্কজা স্বয়ং।
‘রুদ্র’ ওরফে ফারহিম মির্জাকে নিয়ে পর্দায় নীপা অনেক দিন ধরেই ভালবাসার স্বপ্নে বিভোর। ঘর বাঁধার ইচ্ছেও প্রবল তার। যদিও রুদ্র নীপাকে দেখলেই দশ হাত পিছিয়ে যায়। তার চোখে সে শুধুই সিদ্ধার্থের ছোট বোন। তবু তার মন ফেরাতে নীপার কোনও ত্রুটি নেই।
নীপার হাত থেকে বাঁচতেই কি কাউকে কিচ্ছু না জানিয়ে হঠাৎ এত বড় পদক্ষেপ নিয়ে ফেলল রুদ্র?
অর্কজা জানিয়ে দিয়েছেন সে কথাও। বলেছেন, ‘‘দর্শকদের ঘাবড়ানোর কিচ্ছু নেই। পুরোটাই ঘটবে নীপার স্বপ্নদৃশ্যে।’’ অর্থাৎ, রুদ্র বিয়ে করবে না বসুন্ধরাকে? অভিনেত্রীর কথায়, প্রচণ্ড ভালবাসে বলেই নীপা সারাক্ষণ চোখে হারায় রুদ্রকে। আতঙ্কে থাকে, এই বুঝি তাকে ছেড়ে চলে গেল রুদ্র। এ দিকে, বসুন্ধরাও কাজের সূত্রে প্রশাসনের প্রথম সারির অফিসার। রুদ্রর সঙ্গে সারাক্ষণ ওঠাবসা তার। তা ছাড়া, দু’জনে একে অন্যকে আগে থেকেই চেনে। সব মিলিয়ে তাই দুশ্চিন্তায় ভুগছে সিদ্ধার্থের ছোট বোন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy