(বাঁ দিকে) ‘গদর’-এর পোস্টার। (ডান দিকে) ‘ইয়ে হ্যায় জলওয়া’র পোস্টার। ছবি: সংগৃহীত।
মাত্র ১২ দিনেই ৪০০ কোটির অঙ্ক ছুঁয়েছে সানি দেওল অমিশা পটেলের ‘গদর ২’। তবে অমিশার শুরুটা হয় প্রায় ২৩ বছর আগে। ‘কহো না প্যার হ্যায়’ ছবির মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ। তার পর গদর ছবিতে সুযোগ। ২০০০ ও ২০০১ সালে পর পর দুটি ছবি মুক্তি পায় তাঁর। দুই ছবিই তুমুল সাফল্য পায়। যে কোনও অভিনেতার জীবনে এমন ঘটনা বেশ বিরল। কেরিয়ারের শুরুতেই পর পর দুটি ছবি হিট। গোড়াতেই সাফল্যের স্বাদ পান অমিশা। তবে ‘গদর’-এর বিপুল জনপ্রিয়তার পর অমিশা জুটি বাঁধেন সলমন খানের সঙ্গে। ২০০২ সালে মুক্তি পায় ‘ইয়ে হ্যায় জলওয়া’। পর পর হিটের পর প্রথম ব্যর্থতা অমিশার। বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে এই ছবি। এত বছর পর এই ছবির ব্যর্থতার জন্য সলমনের প্রসঙ্গ টানলেন অভিনেত্রী!
অমিশার কথায়, ‘‘এই ছবি ডেভিড ধওয়ানের কেরিয়ারের অন্যতম সেরা ছবি হিসাবে ধরা যেতে পারে। সলমনকেও এত সুন্দর নায়কসুলভ এর আগে কোনও ছবিতে মনে হয়নি।’’ তা হলে সমস্যা কোথায়? অমিশার মতে, ‘‘‘ইয়ে হ্যায় জলওয়া’ ছবিটি সে ভাবে জায়গা করে নিতে পারেনি। তার পিছনে সংবাদমাধ্যমের অবদান রয়েছে। কারণ, সে বছর সংবাদমাধ্যম ব্যস্ত ছিল সলমন খানের ‘হিট অ্যান্ড রান’ কেস নিয়ে। না হলে ছবি ভাল চলতই,’’ আক্ষেপ অভিনেত্রীর। মুম্বইয়ের রাস্তায় বেপরোয়া ভাবে গাড়ি চালানোর কারণে ফুটপাথে শুয়ে থাকা এক জন ফুটবাসী নিহত হন। আহত হন তিন জন। অভিনেতার বিরুদ্ধে অপরাধমূলক হত্যার মামলা দায়ের হয়েছিল। যদিও দীর্ঘ সে মামলার শেষে বেকসুর প্রমাণিত হন সলমন। তবে অমিশার মতে, এই ছবির মুক্তির সময়ই সলমন জড়িয়ে পড়েছিলেন বিতর্কে। তার প্রভাব পড়েছিল ছবিতেও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy