টেলিকমমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। —ফাইল চিত্র।
টেলিকম শিল্পের দাবি, পরিকাঠামোর উন্নতি এবং ৫জি পরিষেবাকে লাভজনক করতে তাদের গ্রাহক পিছু আয় (আরপু) ৩০০ টাকা হওয়া দরকার। কেন্দ্রের বার্তা, ভারতে মোবাইলের খরচ সারা বিশ্বে সর্বনিম্ন। তা-ই যাতে থাকে, নিশ্চিত করুক সংস্থাগুলি। রবিবার ইন্ডিয়া মোবাইল কংগ্রেসের ফাঁকে শিল্পের উদ্দেশে মাসুল কম রাখার বার্তা দেওয়ার পাশাপাশি টেলিকমমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব দ্রুত ৬জি আনা, দিওয়ালির পরে রাষ্ট্রায়ত্ত বিএসএনএলের ৪জি সংযোগে গতি আনা এবং তাদের ৫জিতে উন্নীত করার কথাও বলেছেন।
এখন ভারতে টেলিকমে আরপু ১৪০-২০০ টাকা। অন্যান্য দেশে ৬০০-৮৫০ টাকা। এই শিল্পের সংগঠন সিওএআই-এর দাবি, সংস্থাগুলি ৫জি-তে করা লগ্নি তুলতে পারছে না। এ জন্য তিন বছরে আরপু ২৭০-৩০০ টাকা করা দরকার। সম্প্রতি এয়ারটেল এবং রিলায়্যান্স জিয়ো ৫জি পরিষেবা এনেছে। মোট খরচ ৩ লক্ষ কোটি টাকা পড়বে ধরা হয়েছে।
জিয়োর প্রেসিডেন্ট ম্যাথু ওম্মেন বলেন, টেলি পরিকাঠামো গড়ার খরচ বিপুল। সরকার সংস্থার আয়ের ৮% লাইসেন্স ফি নেয়। এর ৫% প্রত্যন্ত অঞ্চলে পরিষেবা প্রসারে লাগে। কেন্দ্রের উচিত সংস্থাগুলির সামনে সেই অর্থ কাজে লাগানোর পথ খুলে দেওয়া এবং লাইসেন্স ফি ৩ শতাংশে নামানো। সংশ্লিষ্ট মহলের দাবি, বকেয়া লাইসেন্স ও স্পেকট্রাম ফি সংক্রান্ত মামলায় সুপ্রিম কোর্টের রায়ের জেরে ভোডাফোন, বিএসএনএল, এমটিএনএল এবং এয়ারটেলের মতো সংস্থার কাঁধে চাপে প্রায় ১.৫৩ লক্ষ কোটি টাকার বোঝা। এখন তাদের নতুন প্রযুক্তিতেও টাকা ঢালতে হচ্ছে। কয়েক দফায় মাসুল বাড়ালেও ৩০০ টাকার কাছে আরপু পৌঁছয়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy