—প্রতীকী ছবি।
কোনও উন্নতি নেই শেয়ার বাজারের। সপ্তাহের শেষ লেনদেনের দিনেও কমল স্টকের সূচক। এই নিয়ে পর পর দু’দিন নামল সেনসেক্স ও নিফটি। ফলে লোকসান থামছে না লগ্নিকারীদের। আপাতত ভাগ্য ফেরার আশায় নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে তাঁদের।
শুক্রবার, ৮ নভেম্বর বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জের (বিএসই) সূচক নেমে যায় ৫৫.৪৭ পয়েন্টে। ফলে দিনের শেষে ৭৯,৪৮৬.৩২ পয়েন্টে গিয়ে থেমেছে সেনসেক্স। এতে ০.০৭ শতাংশের পতন লক্ষ্য করা গিয়েছে। বাজার খোলার সময়ে সেনসেক্স ৭৯,৬১১.৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছিল। আর দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ ৭৯,৮০৭.২৬ পয়েন্টে উঠেছিল এই সূচক।
অন্য দিকে ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জেও (এনএসই) একই রকমের পতন দেখা গিয়েছে। এ দিন ৫১.১৫ পয়েন্ট নেমেছে এর সূচক। যা প্রায় ০.২১ শতাংশ। বাজার বন্ধ হওয়ার পর নিফটি ২৪,১৪৮.২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়ে যায়। দিনের শুরুতে যা ছিল ২৪,২০৭.৭০। আর দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ ২৪,২৭৬.১৫ পয়েন্টে উঠেছিল নিফটি।
ব্রোকারেজ ফার্মগুলির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এ দিন ১ হাজার ৩১৪টি শেয়ারের দাম বেড়েছে। আবার দর কমে যাওয়া স্টকের সংখ্যা ২ হাজার ৪৭৫। দিনভর কোনও উত্থান পতন হয়নি ৯৫টি শেয়ারের। নিফটিতে সর্বাধিক লাভ করেছেন, এম অ্যান্ড এম, টাইটান, টেক মাহিন্দ্রা, ইনফোসিস ও নেসলের স্টকের লগ্নিকারীরা। আর কোল ইন্ডিয়া, টাটা স্টিল, ট্রেন্ট, এশিয়ান পেইন্টস ও শ্রীরাম ফিন্যান্সের বিনিয়োগকারীদের সর্বাধিক লোকসানের মুখে পড়তে হয়েছে।
তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলির শেয়ার ০.৭ শতাংশ ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। কিন্তু রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক, সংকর ধাতু, তেল ও গ্যাস, বিদ্যুৎ এবং রিয়্যাল এস্টেট সংস্থাগুলির স্টক এক থেকে দু’শতাংশ নিম্নমুখী হয়েছে। বিএসইতে মাঝারি ও ছোট পুঁজির সংস্থাগুলির স্টকে এক ও ১.৬ শতাংশ পতন দেখা গিয়েছে।
(বিশেষ দ্রষ্টব্য: শেয়ার বাজারে লগ্নি বাজারগত ঝুঁকি সাপেক্ষ। আর তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মেনেই স্টকে বিনিয়োগ করুন। এতে আর্থিক ভাবে লোকসান হলে আনন্দবাজার অনলাইন কর্তৃপক্ষ কোনও ভাবেই দায়ী নয়।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy