প্রতীকী ছবি।
লকডাউন শিথিল হওয়ার পরে গাড়ির শোরুমে কিছুটা ভিড় দেখে আশা জেগেছিল বিক্রেতাদের মনে। বস্তুত, করোনার সংক্রমণ এড়াতে অনেকে ব্যক্তিগত গাড়িতে যাতায়াত শুরু করায় মে মাসের তুলনায় জুনে বিক্রি কিছুটা বেড়েওছে। কিন্তু প্রায় ১০০% শোরুম খোলা থাকলেও তা এক বছর আগের বিক্রির ধারেপাশে পৌঁছতে পারেনি। সংশ্লিষ্ট মহল মনে করিয়ে দিয়েছে, বছরখানেক আগেও কিন্তু গাড়ির বাজার বেহালই ছিল। আর মে মাসের পুরোটাই ছিল লকডাউন। অতএব পরিস্থিতি সন্তোষজনক দিকে এগোচ্ছে, এমন কথা বলার সময় এখনও আসেনি। এমনকি, উৎসবের মরসুমের আগে পরিস্থিতি ভাল হবে, এমন কথাও বলা যাচ্ছে না।
ডিলারদের সংগঠন ফাডার তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের জুনের তুলনায় গত মাসে দেশে গাড়ির ব্যবসা কমেছে প্রায় ৪২%। কৃষির উন্নতির সম্ভাবনায় একমাত্র ট্র্যাক্টরের বিক্রি বেড়েছে। যদিও পশ্চিমবঙ্গে ট্র্যাক্টরের বিক্রি কমেছে ২৬%। আর সব ধরনের গাড়ি মিলিয়ে বিক্রি গত বছরের চেয়ে ৫২% কমেছে রাজ্যে।
ফাডার প্রেসিডেন্ট আশিস হর্ষরাজ কালের মতে, জুনের বিক্রি চাহিদা বোঝার পক্ষে যথেষ্ট নয়। কারণ, এখনও অনেক জায়গায় ফের লকডাউন হচ্ছে। ফলে বহু সম্ভাব্য ক্রেতাই গাড়ি কেনার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করতে পারছেন না।
অন্য দিকে সংবাদ সংস্থার খবর, গাড়িতে ডিজিটাল প্রযুক্তি পরিষেবার চাহিদা বাড়ছে বলে দাবি উপদেষ্টা সংস্থা ডেলয়েটের। তাদের এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, প্রতি তিন জনের মধ্যে দু’জন জানিয়েছেন, গাড়িতে ওই পরিষেবার জন্য তারা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ করতে রাজি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy