প্র্যাক্সিস টেক স্কুল
প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), মেশিন লার্নিং, এবং ব্লকচেইনের মতো অনেক নতুন পদ্ধতি যেমন এসেছে, তেমনই অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে নতুন ধরনের সাইবার ঝুঁকির প্রবণতাও। সাম্প্রতিক সাইবার অপরাধগুলির মধ্যে হ্যাকারদের ক্লাউডের ভুল কনফিগারেশন ব্যবহার করে মেশিন লার্নিং মডেলের অপব্যবহার, সফ্টওয়্যার সাপ্লাই চেন নষ্ট এবং ব্লকচেন প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে জুলুমবাজির মতো বিষয়গুলি অন্তর্ভুক্ত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
এই ধরনের সঙ্কটকালে দাঁড়িয়ে তথ্যবিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের জন্যে তথ্যের রক্ষক হওয়ার একটি বিশাল সুযোগ রয়েছে। এ সময়ে সাইবার নিরাপত্তা পেশাদাররা তাঁদের জ্ঞান এবং কোডিং দক্ষতা ব্যবহার করে বিপদের পরিস্থিতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে সক্ষম হতে পারেন। এই সংক্রান্ত পেশার নির্দিষ্ট চাহিদাগুলি এখানে অন্তর্ভুক্ত করা হল-
ক্লাউড নিরাপত্তা ইঞ্জিনিয়ার: ক্লাউড কনফিগারেশন শক্তপোক্ত করা এবং ব্যবহারগত অনিয়মের দিকে নিয়মিত খেয়াল রাখা যা সুরক্ষায় ফাঁকের আশঙ্কা চিহ্নিত করে দেবে।
প্রয়োজনীয় দক্ষতা: ক্লাউড প্ল্যাটফর্মস, ইনফ্রাস্ট্রাকচার এএস কোড, কন্টেনার অর্কেস্ট্রেশন
এআই এথিক্স অ্যান্ড সিকিউরিটি রিসার্চার: এটি এআই সিস্টেমের নিরাপত্তাকে সুনিশ্চিত করে। প্রয়োজনীয় দক্ষতা: মেশিন লার্নিং, মডেল অডিটিং, এমএল স্ট্র্যাটেজি।
ব্লকচেন ফরেনসিক তদন্তকারী: এটি র্যানসমওয়্যার অর্থপ্রদান এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেনের জালিয়াতিকে ধরে। প্রয়োজনীয় দক্ষতা: ক্রিপ্টোকারেন্সি, ব্লকচেন অ্যানালিসিস টুল, সাইবার ইনভেস্টিগেশন।
থ্রেট ইন্টেলিজেন্স অ্যানালিস্ট: এটি তথ্য একত্রিতকরণ এবং পরিসংখ্যানগত মডেলিংয়ের মাধ্যমে আসন্ন সাইবার ঝুঁকি চিহ্নিত করে। প্রয়োজনীয় দক্ষতা: ডেটা ইঞ্জিনিয়ারিং, পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ, জনসংযোগ।
বদলে গিয়েছে খেলার মাঠ। সাইবার অপরাধীরা নতুন প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ভিন্ন কৌশল প্রয়োগ করে আক্রমণ চালাচ্ছে। কিন্তু যেখানে আক্রমণের হুমকি আছে, সেখানে তথ্যের রক্ষকদের সমস্যা সমাধানের সুযোগও রয়েছে। তথ্য বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী হিসাবে, ডিজিটাল যুগে সাইবার ঝুঁকি মোকাবিলা করার জন্য তাঁদের কাছে যথেষ্ট পরিমাণ দক্ষতা রয়েছে।
বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই এখন তথ্য বিজ্ঞানের কোর্স পড়ানো হয়। প্র্যাক্সিস টেক স্কুলের কলকাতা ও বেঙ্গালুরু ক্যাম্পাস এখন এ ক্ষেত্রে ভারতে এক নম্বর।
তথ্য বিজ্ঞান শিক্ষায় দিশারী এই প্রতিষ্ঠান গত দশ বছরে এক ঈর্ষণীয় মর্যাদা অর্জন করেছে তাদের তথ্য বিজ্ঞানের স্নাতকোত্তর কোর্সের হাত ধরে। ন’মাসের এই ফুল টাইম কোর্সের অন্তর্ভুক্ত জেনারেটিভ এআই এবং মেশিন লার্নিং। যা শিল্পক্ষেত্রের সহযোগী সংস্থাগুলির দেওয়া রিয়েলটাইম তথ্যে সমৃদ্ধ। তথ্য বিজ্ঞান ক্ষেত্রের সাম্প্রতিক গবেষণার সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই কোর্স প্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন ও টুল-সহ সুশৃঙ্খল প্রশিক্ষণ জারি রাখে। কলকাতা ও বেঙ্গালুরুতে এই পিজিপিডিএস প্রোগ্রামে পড়ার সুযোগ রয়েছে। বিশদে জানতে দেখুন www.praxistech.school
ম্যানেজার পদে কর্মরতদের তাঁদের কাজের ক্ষেত্রে অ্যানালেটিকস বোঝা ও ব্যবহার শেখাতে কর্পোরেট ট্রেনিং কর্মশালারও আয়োজন করে প্র্যাক্সিস স্কুল।
তথ্য বিজ্ঞানে দক্ষতার অভাব একটি কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবুও এটি ভারতকে উদীয়মান প্রযুক্তির উপর জোর দেওয়া, দক্ষতা বাড়াতে উৎসাহ দান এবং বিশ্ব প্রযুক্তি ক্ষেত্রে অগ্রণী হিসেবে নিজের অবস্থানকে শক্তিশালী করার সুযোগ করে দেয়। প্র্যাক্সিস টেক স্কুল এই পরিবর্তনের জায়গাটি দ্রুত শনাক্ত করতে পেরেছিল। ফলে দক্ষতার ঘাটতি পূরণে নিজেদের প্রোগ্রামগুলিকে যথাযথ ভাবে সাজিয়ে ডিজিটাল ভবিষ্যতের জন্য নতুন প্রজন্মকে তৈরি করে দিচ্ছে তারা।
এই প্রতিবেদনটি ‘প্র্যাক্সিস টেক স্কুল’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy