প্রতীকী চিত্র
গানে, কবিতায়, কথায়, স্তোত্রে আগমনীর আবহ। ২৫ সেপ্টেম্বর, বুধবার, রবীন্দ্র সদনে এমনই এক আবহের আয়োজন করেছে অ্যালিস সার্ভিসেস (ALLY’S SERVICES)। প্রবীণ-নবীন শিল্পী সমন্বয়ে এই সান্ধ্য-অনুষ্ঠানে থাকছেন গানে - হৈমন্তী শুক্লা, অগ্নিভ বন্দ্যোপাধ্যায়, শ্রাবণী সেন, সুরজিৎ চট্টোপাধ্যায়, শম্পা কুন্ডু, অলোক রায়চৌধুরী, চন্দ্রাবলী রুদ্র দত্ত, স্নিগ্ধদেব সেনগুপ্ত, সোমদত্তা ব্যানার্জি এবং অরিত্র দাশগুপ্ত। স্তোত্র পাঠ ও গানে - সৃজন চট্টোপাধ্যায়। কথায় - মধুমিতা বসু এবং কবিতায় - মৌনীতা চট্টোপাধ্যায়।
এই অনুষ্ঠান শুধুমাত্র পুজোর আড্ডা নয়। নতুন ও পুরনোর মেলবন্ধনে পুজোর গান, পুজোর কথা, পুজোর স্মৃতি- উঠে আসবে মঞ্চে, বৈঠকী মেজাজে। দর্শকদের সামনে পুজোময় এক সাঙ্গীতিক আবহ তৈরি করে দেওয়াই এই অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য। আয়োজক সংস্থার পক্ষ থেকে বললেন অমিত মিত্র। অনুষ্ঠানের বিন্যাস করেছেন মৌনীতা চট্টোপাধ্যায়। তাঁর কথায় – “স্তোত্র পাঠে, গানে, কবিতায়, কথায় দেবী মায়ের প্রার্থনায় ব্রতী হবো আমরা সকলে।” অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে সৃজন চট্টোপাধ্যায় বলেন, “দুর্গাপুজোর বাঙালির সব থেকে বড় উৎসব। তবে তা উদযাপন বা উল্লাসের থেকেও অনেক বড়। এই উৎসব হল শক্তির জাগরণ। সর্বোপরি বোধে জাগরণ। তাই তো অকাল বোধন। মায়ের বোধনের অছিলায় আমাদের বোধন। আমরা জেগেছি; আরও যেন জাগতে পারি। সেই প্রার্থনাতেই এ বারের পুজোয় এই আমাদের আয়োজন।”
অন্য দিকে শিল্পী হৈমন্তী শুক্লা বললেন, “পুজার অনুষঙ্গ যেখানে শিল্প ও সঙ্গীত, সেখানে শান্তির প্রার্থনাই ধ্বনিত হয়। এ আগমনী সেই শক্তিরূপিণীর ,সেই শান্তিদায়িনীর।”
অনুষ্ঠানের ডিজিটাল মিডিয়া পার্টনার আনন্দবাজার অনলাইন এবং দ্য টেলিগ্রাফ অনলাইন মাই কলকাতা।
অনুষ্ঠানের প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে ক্লিক করুন পাশের লিঙ্কে- টিকিট বুক করুন
এ ছাড়াও, প্রবেশপত্র পাওয়া যাচ্ছে রবীন্দ্রসদন টিকিট কাউন্টার থেকে (দুপুর ৩টে থেকে সন্ধে ৭টা)।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy