ফাইল চিত্র।
গাজ়ায় আকাশ হানা চালিয়ে যাচ্ছে ইজ়রায়েল। সেখানে শাতি শরণার্থী শিবিরে ইজ়রায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় মৃত্যু হয়েছে আটটি শিশু ও দু’জন মহিলার। গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে আল জালা টাওয়ার নামে একটি বহুতল। বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের অফিস ছিল সেখানে। ইজ়রায়েলের দাবি, হামাস জঙ্গি সংগঠনের দফতর ছিল আল জালা। বহুতলটির স্বত্বাধিকারী জওয়াদ মেহেদি জানান, ইজ়রায়েলের একজন সেনা আধিকারিক তাঁকে এক ঘণ্টার মধ্যে বহুতল খালি করে দিতে বলে। দ্রুত সকলকে বার করে দেওয়া হয়। তার পরেই ক্ষেপণাস্ত্রে গুঁড়িয়ে যায় বহুতলটি।
অভিযোগ উঠেছে, “ইজ়রায়েল শুধু রক্তপাত ও ধ্বংস ঘটাচ্ছে না, বাইরের দুনিয়ার কাছে তা প্রকাশও হতে দিচ্ছে না।” সামাজিক মাধ্যমে চলছে প্রতিবাদ। সংবাদমাধ্যমের উপর এই আক্রমণকে ‘যুদ্ধাপরাধ’ অ্যাখ্যা দিচ্ছেন তাঁরা।
ইজ়রায়েল ও প্যালেস্তাইনের এই সম্প্রতিক সংঘাতে এ পর্যন্ত মারা গিয়েছে ২৬টি শিশু-সহ অন্তত ১৩৭ জন প্যালেস্তাইনি। মৃত্যু হয়েছে ন’জন ইজ়রায়েলিও। বিনিদ্র কাটাচ্ছেন গাজ়ার অসহায় সাধারণ মানুষ। এমনই এক জন বললেন, “প্রতি দিনই মনে হয় আজকেই শেষ রাত, ঘুমোতে পারি না।” ইজ়রায়েলে কর্মরত ভারতীয় নার্সরাও একই আতঙ্কে। প্যালেস্তাইনের ছোড়া রকেটে ইজ়রায়েলের আশকালন শহরে মারা গিয়েছেন কেরলের নার্স সৌম্যা সন্তোষ। সেই ঘটনা তাড়া করে বেড়াচ্ছে তাঁদের। যুদ্ধের বাতাবরণে জীবন ও জীবিকা দুই-ই হারানোর আতঙ্কে রয়েছেন তাঁরা। ভারতীয় দূতাবাস সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৯ অবধি পাওয়া তথ্য অনুসারে ইজ়রায়েলে প্রায় ১৪ হাজার ভারতীয়ের বাস। তাঁদের মধ্যে ১৩,২০০ই নার্স।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy