Advertisement
০২ নভেম্বর ২০২৪
International News

১০ বছর পর ফের এমআইটি’র ডিন ভারতীয় বংশোদ্ভূত চন্দ্রশেখরন

ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির (এমআইটি) স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন হলেন অধ্যাপক অনন্ত পি চন্দ্রশেখরন। চেন্নাইয়ে জন্মানো চন্দ্রশেখরন এখন এমআইটি’র ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ও কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগীয় প্রধান ও ‘ভ্যানিভার বুশ’ চেয়ার প্রফেসর।

এমআইটি’র বিভাগীয় ডিন হচ্ছেন চন্দ্রশেখরন। ছবি: এমআইটি নিউজ সার্ভিস।

এমআইটি’র বিভাগীয় ডিন হচ্ছেন চন্দ্রশেখরন। ছবি: এমআইটি নিউজ সার্ভিস।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৪ জুন ২০১৭ ১৬:৩০
Share: Save:

আন্তর্জাতিক মঞ্চে ফের উঠে এল এক ভারতীয় বংশোদ্ভূতের নাম। বিশ্বের নামজাদা এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অন্যতম কাণ্ডারী হওয়ার সুবাদে।

ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির (এমআইটি) স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন হলেন অধ্যাপক অনন্ত পি চন্দ্রশেখরন। চেন্নাইয়ে জন্মানো চন্দ্রশেখরন এখন এমআইটি’র ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ও কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগীয় প্রধান ও ‘ভ্যানিভার বুশ’ চেয়ার প্রফেসর। জুলাইয়ের ১ তারিখ থেকেই নতুন দায়িত্ব নেবেন চন্দ্রশেখরন। যাঁর স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন চন্দ্রশেখরন, অ্যারোনটিক্স ও অ্যাস্ট্রোনটিক্সের সেই ‘জেরোম সি হানসাকার’ চেয়ার প্রফেসর ইয়ান ওয়েইৎজ এ বার উপাচার্য হচ্ছেন এমআইটি’র। ঠিক ১০ বছর আগে এমআইটি’র স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন হয়েছিলেন আরও এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত। চেন্নাই আইআইটি’র প্রাক্তনী, এমআইটি’র কম্পিউটার সায়েন্সের অধ্যাপক সুব্রা সুরেশ। ২০০৭-এ।

আরও পড়ুন- ইতিহাস! তামিল কিশোরের তৈরি উপগ্রহ মহাকাশে পাঠাল নাসা

এমআইটি’র তরফে এই খবর দিয়ে বলা হয়েছে, চেন্নাইয়ে জন্মানো চন্দ্রশেখরন স্কুলের গণ্ডী পেরনোর পরেই চলে যান আমেরিকায়। সেখানেই হাইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার পর পিএইচডি ও পোস্ট ডক্টরাল। স্নাতক হন ১৯৮৯-এ। স্নাতকোত্তর ’৯০-এ। ’৯৪ সালে পিএইচডি ও পোস্ট ডক্টরাল করেন বার্কলের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে এখন থাকেন ম্যাসাচুসেটসের বেলমন্টে। বহু আন্তর্জাতিক সম্মানে ভূষিত চন্দ্রশেখরনের মা-ও ছিলেন এক জন বায়োকেমিস্ট ও ফুলব্রাইট স্কলার।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE