Advertisement
E-Paper

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইউরোপীয় ইউনিয়ন! দিল আলোচনার প্রস্তাব

মার্কিন পণ্যের উপর ২৫ শতাংশ শুল্ক চাপানোর প্রস্তাব দিয়েছিল ইউরোপীয় কমিশন। যদিও পরে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে তারা। আপাতত ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনার পথ খুলে রাখতে চায় তারা।

বিভিন্ন দেশের পণ্যের উপর শুল্কের তালিকা নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

বিভিন্ন দেশের পণ্যের উপর শুল্কের তালিকা নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। —ফাইল চিত্র।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৮ এপ্রিল ২০২৫ ১৪:৫১
Share
Save

মার্কিন পণ্যের উপর পাল্টা শুল্ক চাপানোর কথা ভেবেও শেষ পর্যন্ত পিছু হটল ইউরোপীয় ইউনিয়ন! আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ এড়াতে আপাতত দর কষাকষির দরজা খোলা রাখতে চাইছে তারা। ইউরোপীয় কমিশন জানিয়েছে, তারা শুল্ক নিয়ে আমেরিকার সঙ্গে আলোচনায় করতে চায়। যদিও এর আগে মার্কিন পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক চাপানোর প্রস্তাব দিয়েছিল ইউরোপীয় কমিশন।

সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের হাতে ইউরোপীয় কমিশনের প্রস্তাব সংক্রান্ত কিছু নথি আসে। ওই নথির ভিত্তিতে রয়টার্স জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশগুলি মার্কিন পণ্যে ২৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের সিদ্ধান্তে সিলমোহর দিতে পারে। হিরে, সসেজ, বাদাম, সয়াবিন-সহ বিবিধ পণ্যের উপর শুল্ক চাপানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। তবে ওই সিদ্ধান্ত থেকে আপাতত পিছু হটল তারা। ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাণিজ্যপ্রধান মার্কোস সেফকোভিক জানান, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভীষণ ভাবে আলোচনার পক্ষে। তবে অনন্তকাল অপেক্ষা করা হবে না, সেটিও স্পষ্ট করে দিয়েছেন তিনি।

আমেরিকার বাজারে ইউরোপীয় পণ্যের উপর ২০ শতাংশ শুল্ক চাপানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প। এর পর থেকে ইউরোপীয় দেশগুলির কী পদক্ষেপ হবে, সে দিকে নজর রয়েছে বিশ্বের বাণিজ্যমহলের। চিন-সহ কিছু দেশ আমেরিকার উপর ‘পাল্টা শুল্ক’ চাপানোর হুঁশিয়ারিও দিয়েছে। এই অবস্থায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলি কোনও পাল্টা শুল্ক চাপায় কি না, তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল। ধোঁয়াশা এখনও রয়েই গেল, তবে আপাতত ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনার দরজা খুলে রাখতে চাইছে ইউরোপ।

সংক্ষেপে
  • দ্বিতীয় বার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর প্রথম মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে প্রথম ভাষণ দেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর ভাষণে যেমন উঠে এসেছে আমেরিকার বিভিন্ন বিষয়, তেমনই জায়গা পেয়েছে বিদেশনীতিও।
  • পূর্বসূরি জো বাইডেনের সরকারের সমালোচনাও শোনা গিয়েছে ট্রাম্পের কণ্ঠে। তাঁর ভাষণ জুড়ে ছিল কখনও অন্য দেশের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি, আবার কখনও শোনা গিয়েছে ধন্যবাদজ্ঞাপনও। উঠে এসেছে ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ প্রসঙ্গও!
US Tariff Donald Trump Trump Tariff

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

{-- Slick slider script --}}