লন্ডনের রাস্তায়। ছবি: এএফপি
রাস্তার ধারে বাড়িটার দিকে চোখ চলে যায়। গ্যারাজের দেওয়ালে স্প্রে পেন্টে গ্রাফিতি করা: ‘‘মাস্ক খুলে ফেলো।’’ লন্ডনের পোর্টোবেলো রোডের এই দৃশ্য ব্রাসেলস, ডাবলিন, প্যারিস, বেলগ্রেডেও অচেনা নয়। জার্মানি, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, ইউরোপের প্রায় সব দেশেই চলছে মাস্ক-বিরোধী বিক্ষোভ।
তাঁদের বক্তব্য, ‘‘এ সবই রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র। রাজনৈতিক স্বার্থে সবটাই সরকারের ভুয়ো প্রচার।’’ অতিমারিই ‘ভুয়ো’ বলছেন যাঁরা তাঁদের স্লোগান, ‘‘সরকারের মুখোশ খুলে দাও। আর মিথ্যে নয়, আর মাস্ক নয়, আর লকডাউন নয়।’’
যত দিন যাচ্ছে, ততই সুর চড়ছে বিক্ষোভের। আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ। বিশেষজ্ঞেরা জানিয়েই দিয়েছেন, দ্বিতীয় সংক্রমণ ঢেউ আছড়ে পড়েছে ইউরোপে। জন্স হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় গত কাল জানিয়েছে, দৈনিক মাথাপিছু সংক্রমণ হার এখন আমেরিকার থেকেও বেশি বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস, ব্রিটেন, স্পেন ও ফ্রান্সে।
আরও পড়ুন: ‘হাত পাকাতে টেগোরও
৭ কোটির দেশ ফ্রান্সে এক-এক দিনে সংক্রমিত হচ্ছেন ২০ হাজার। এর আরও বড় কারণ, বিক্ষোভ সমাবেশগুলো ‘সুপারস্প্রেডার’ হয়ে উঠছে।
আরও পড়ুন: ২৫ বছর একই নম্বরে লটারি কেটে বাজিমাত, জ্যাকপটে কোটিপতি পরিবার
কিন্তু কেন এমন বিক্ষোভ! নর্থাম্ব্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মনস্তত্ত্ব ব বিভাগের অধ্যাপক ড্যানিয়েল জলির কথায়, ‘‘ভাইরাস সংক্রমণ, বড়সড় রাজনৈতিক রদবদল, সন্ত্রাস হামলা— এ সব সময়ে ষড়যন্ত্রের তত্ত্বই উঠে আসে।’’ সেই সঙ্গে এ ধরনের বিক্ষোভে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর প্রভাবও রয়েছে। তা ছাড়া, ঘরবন্দি দশায় ধুঁকতে থাকা অর্থনীতিও পাল্লা ভারী করছে বিক্ষোভকারীদের।
আরও পড়ুন: করোনাকে হারানোর কৃতিত্ব নেতৃত্বের
নেপালে আয়ের অন্যতম উৎস পর্যটন। ফেব্রুয়ারিতেই পর্যটনমন্ত্রী যোগেশ ভট্টরাই ঘোষণা করে দিয়েছিলেন, হিমালয়ের কোলে তাঁর দেশে করোনার ছায়া নেই। আট মাস বাদে নেপালের সেই মন্ত্রীরই করোনা-পজ়িটিভ ধরা পড়েছে। বৃহস্পতিবার ভারতীয় রাষ্ট্রদূত বিনয় মোহন কোয়াত্রা আবার বৈঠক করেছিলেন যোগেশের সঙ্গে!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy