ছবি: এএফপি।
জীবন বিপন্ন করে লড়ছেন ওঁরা। কিন্তু করোনার সংক্রমণ থেকে বাঁচতে ব্রিটেনের সংখ্যালঘু অ-শ্বেতাঙ্গ চিকিৎসক ও চিকিৎসাকর্মীরা কি শ্বেতাঙ্গদের সমান সুরক্ষা পাচ্ছেন? বরিস জনসন সরকারের উদ্দেশে এই প্রশ্ন তুললেন ব্রিটিশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান চাঁদ নাগপাল।
ব্রিটেনে করোনায় ১০ জন চিকিৎসক মারা গিয়েছেন। সকলেই জাতিগত সংখ্যালঘু। জন্মসূত্রে তাঁদের অধিকাংশই ছিলেন দক্ষিণ এশীয়। বাকিরা কেউ আফ্রিকার, কেউ পশ্চিম এশিয়ার। মৃত ছ’জন নার্সের মধ্যে তিন জন সংখ্যালঘু। এই গোত্রেই পড়েন, এমন এক ফার্মাসিস্ট, অন্তত এক জন চিকিৎসা-সহায়কেরও মৃত্যু হয়েছে করোনায়। নাগপাল জানিয়েছেন, আইসিইউয়ের রোগীদের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ সংখ্যালঘু। তাঁর কথায়, ‘‘অস্বাভাবিক হারে সংখ্যালঘুরা এবং সংখ্যালঘু চিকিৎসকেরা (করোনায়) সংক্রমিত হচ্ছেন। কেন এমন ঘটছে, সরকারকে অবিলম্বে তা খতিয়ে দেখে সক্রিয় হতে হবে। অনেক সংখ্যালঘুই বিভিন্ন জরুরি পরিষেবায় যুক্ত।’’
ব্রিটেনের স্বাস্থ্য-প্রকল্প (ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস)-এর ৪৪% কর্মী সংখ্যালঘু, যেখানে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস-জাত স্বাস্থ্যকর্মী ১৪%। এই হিসেব দিয়ে নাগপাল বলেছেন, হয়তো পর্যাপ্ত বর্মবস্ত্র (পিপিই) না-পেয়েও সে কথা জানাতে পারছেন না সংখ্যালঘু চিকিৎসকেরা। নাগপালের অভিযোগ, ‘‘সংখ্যালঘু চিকিৎসকেরা হেনস্থার মুখেও চুপ করে থাকেন।’’ তাঁর পরামর্শ, বর্মবস্ত্র না-পেলে জীবনের ঝুঁকি নেওয়ার দরকার নেই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy