তাইওয়ান সফরে ন্যান্সি পেলোসি ছবি রয়টার্স।
রাজধানী তাইপেইয়ের সোংশান বিমানবন্দরে তখন অবতরণ করতে চলেছে ন্যান্সি পেলোসির বিমান। হঠাৎই চিন সাগরের দ্বীপরাষ্ট্রের পূর্ব সীমান্তে চিনা বিমানবাহিনীর হানাদারির খবর ছড়িয়ে পড়ল!
আমেরিকার কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অফ রিপ্রেজেনটেটিভসের স্পিকার এবং সঙ্গীদের সফর শুরুর আগেই তাইওয়ানের আকাশসীমায় অন্তত ২০টিরও বেশি চিনা ফাইটার জেট অনুপ্রবেশ করে বলে সংবাদ সংস্থা সূত্রের খবর। সামরিক বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করছেন, এই ঘটনার মাধ্যমে আদতে সামরিক অভিযান শুরুর বার্তা দিলেন চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।
পেলোসির সফরের সময় বেজিং যে তাইওয়ানের আকাশসীমা লঙ্ঘন করতে পারে আমেরিকার সামরিক সূত্রে তার আঁচ মিলেছিল। মঙ্গলবার রাতে পেলোসিরা মালয়েশিয়া থেকে তাইপেইয়ের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার পরেই তাঁদের নিরাপত্তা দিতে জাপানের বিমানঘাঁটি থেকে তাইওয়ানে উড়ে এসেছিল আমেরিকার বিমানবাহিনীর ১৩টি ফাইটার জেটের একটি স্কোয়াড্রন।
পেলোসি এবং আমেরিকার কংগ্রেসের প্রতিনিধিদলকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান তাইওয়ানের বিদেশমন্ত্রী জোশেফ য়ু-সহ অন্য সরকারি প্রতিনিধিরা। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত একটি ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, বিমানবন্দরের প্রায় অন্ধকার রানওয়েতে টর্চের আলোয় হেঁটে যাচ্ছেন পেলোসিরা। এ বার প্রশ্ন উঠেছে, চিনা বিমান হামলার আশঙ্কাতেই কী বিমানবন্দরের অনেক আলো নিভিয়ে ফেলা হয়েছিল?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy