ফাইল চিত্র।
আমেরিকা-সহ পশ্চিমি দেশগুলি তাদের উপরেও আর্থিক নিষেধাজ্ঞা চাপাক, আদপেই চায় না চিন। আজ স্পেনের বিদেশমন্ত্রী হোসে ম্যানুয়েল আলবারেসকে এ কথা জানান চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই। ইউক্রেন পরিস্থিতি নিয়ে দু’দেশের বিদেশমন্ত্রীর বেশ কিছু ক্ষণ ফোনে কথা হয়।
ইউক্রেনে হামলা চালানোর জন্য রাশিয়ার উপরে একগুচ্ছ নিষেধাজ্ঞা চাপিয়েছে আমেরিকা ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশ। প্রথম থেকেই তারা মস্কোর পাশে আছে, বিশ্বকে এই বার্তা দিচ্ছিল বেজিং। অন্য দিকে, ইউক্রেনের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান শুরু করার পর থেকে বহু দেশ রাশিয়ার বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। আমেরিকা তার মধ্যে অন্যতম। জো বাইডেন প্রশাসনের অভিযোগ, এই পরিস্থিতিতে বিশ্ব অর্থনীতিতে কার্যত কোণঠাসা রাশিয়াকে সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছে তার পুরনো বন্ধু দেশ চিন। মস্কোকে তারা সামরিক ও আর্থিক সাহায্য করছে বলে জানিয়েছে আমেরিকা। এবং বেজিংয়ের প্রতি হুমকির সুরে বাইডেন প্রশাসন জানিয়েছে, এ ভাবে যুদ্ধে রাশিয়াকে সাহায্য করলে তার ফল ভুগতে হবে চিনকেও। চিন এবং রাশিয়া দুই দেশই অবশ্য সামরিক সাহায্যের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে। তার পরেই আজ হঠাৎ উল্টো সুর চিনের গলায়।
স্প্যানিশ বিদেশমন্ত্রীকে ওয়াং ই বলেন, ‘‘চিন এই (ইউক্রেন) সমস্যার অংশীদার নয়, হতেও চায় না। আমরা এ-ও চাই না যে, আমাদের উপরে পশ্চিমি নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে দেওয়া হোক।’’ চিনা বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর এই ফোনালাপ সম্বন্ধে নিজেই টুইট করেছেন স্পেনের মন্ত্রী। তিনি জানান, ওয়াং ই বলেছেন, ‘‘ইউক্রেন সমস্যা ইউরোপের বহু দিনের অভ্যন্তরীণ সঙ্কটের ফল।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy