বাঁ দিকে জো বাইডেন ও ডান দিকে বার্নি স্যান্ডার্স। —ফাইল চিত্র
ক্রমশ এগোচ্ছেন বার্নি স্যান্ডার্স। দৌড়ে পিছিয়ে পড়ছেন জো বাইডেনের মতো ডেমোক্র্যাট নেতা। দলের প্রাইমারির লড়াইয়ের ফলের প্রবণতা থেকে এটাই ক্রমশ বোঝা যাচ্ছে। উঠে আসছেন আরও এক ডেমোক্র্যাট প্রার্থী পিট বুটিজেগ। তাঁর পদবি নিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যমেই নানা মত। তবে তিনি নিজেকে বুটিজেগ বলেই দাবি করেন।
গত সপ্তাহে আইওয়া ককেশাসে বুটিজেগ আর স্যান্ডার্সের ভোট শতাংশ ছিল প্রায় ঘাড়ে ঘাড়ে। মঙ্গলবার নিউ হ্যাম্পশায়ারে প্রাইমারিতে পিট ছিলেন বার্নির পরেই। কিন্তু অনেকটা দূরে সরে গিয়েছেন জো বাইডেন। আইওয়ায় চতুর্থ স্থানে আর নিউ হ্যাম্পশায়ারে পঞ্চম স্থানে পিছিয়ে গিয়েছেন তিনি।
শ্বেতাঙ্গ ভোটারদের মধ্যে পিট বুটিজেগের জনপ্রিয়তা বেশি। কৃষ্ণাঙ্গরা কতটা এই নেতার উপরে ভরসা রাখেন, সেটা দেখার। বাইডেনের সঙ্গে বুটিজেগের বয়সের তফাৎ অনেকটাই। সেনেটে বাইডেনের কেরিয়ার শুরু হয়েছিল বুডিজেগের জন্মেরও ন’বছর আগে। বুটিজেগের তুলনায় বাইডেন বরং কৃষ্ণাঙ্গদের কাছে বেশি গ্রহণযোগ্য। আপাতত আইওয়া ও নিউ হ্যাম্পশায়ারের শ্বেতাঙ্গ ভোটারদের প্রবণতা বোঝা গিয়েছে। বাইডেনের ঘাঁটি সাউথ ক্যারোলাইনা প্রাইমারিতে ছবিটা বদলাবে বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। কারণ ২০১৬ সালে সাউথ ক্যারোলাইনায় ৬১ শতাংশ কৃষ্ণাঙ্গ ভোটার ছিলেন। বাইডেনের প্রতি অনেকটাই ঝুঁকে এই ভোটাররা। ২৯ ফেব্রুয়ারি সাউথ ক্যারোলাইনা প্রাইমারি। কৃষ্ণাঙ্গ ভোটারদের অন্তত ৪৪ শতাংশ বাইডেনের পাশে থাকবেন বলে আশা। তবে ধনকুবের ডেমোক্র্যাট প্রার্থী মাইকেল ব্লুমবার্গ এবং টম স্টেয়ার তাঁকে কিছুটা আশঙ্কায় রেখেছেন। এঁরা দু’জনেই প্রচারে অকাতরে অর্থ ঢালছেন।
আগামী তিন সপ্তাহে ১৬টি প্রদেশে প্রাইমারি চলবে। আপাতত ভারমন্ট থেকে দলের প্রবীণ প্রার্থী বার্নি স্যান্ডার্স নিউহ্যাম্পশায়ারে ২৬ শতাংশ ভোট পেয়ে এগিয়ে যান বুটিজেগের থেকে। এই প্রাইমারি জয়ের পরে তিনি টুইটে বলেন, ‘‘এটা আমার নয়। আমাদের জয়। আমাদের সমর্থক, কর্মী ও তৃণমূল স্তরের দাতাদের প্রচেষ্টায় এই দেশে পরিবর্তন আনব আমরা।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy