যুদ্ধবিধ্বস্ত কন্দহর। ছবি: রয়টার্স।
দেশের অধিকাংশ বড় শহরের দখল নেওয়ার পর এ বার রাজধানী কাবুলের উপর সাঁড়াশি আক্রমণের প্রস্তুতি নিচ্ছে তালিবান। সূত্রের খবর, দক্ষিণে কন্দহর, লস্করগাহ, গজনি দখলের পর কাবুলের প্রায় ৪০ কিলোমিটারের মধ্যে চলে এসেছে তালিবান বাহিনী। অন্যদিকে, পশ্চিমের শহর হেরাটের দিক থেকেও এগিয়ে আসছে কয়েক হাজার তালিবান।
গত ২৪ ঘণ্টায় আফগানিস্তানের ছ’টি প্রাদেশিক রাজধানী দখল করে নিয়েছে তালিবরা। এই পরিস্থিতিতে আমেরিকা-সহ পশ্চিমী দেশগুলির কাবুলের দূতাবাস খালি করার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। আফগানিস্তানে কর্মরত আমেরিকার অসামরিক নাগরিকদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে ফের কাবুলে সেনা পাঠিয়েছে পেন্টাগন। যদিও আফগানিস্তানের ভাইস প্রেসিডেন্ট আমরুল্লা সালে শনিবার বলেছেন, ‘‘শেষ শক্তি দিয়ে আমরা তালিবান জঙ্গিদের প্রতিরোধ করব।’’
এরই মধ্যে আফগান সীমান্তের গেটগুলি খোলার বিষয়ে তালিবান নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছে পাকিস্তান। বালুচিস্তান এবং কন্দহর সংযোগকারী চমন গেট ইতিমধ্যেই খুলে দেওয়া হয়েছে। গত মাসে আফগান সেনাকে হঠিয়ে চমন গেটের অদূরের স্পিন বোল্ডাক শহরের দখল নিয়েছিল তালিবান। তারপর থেকেই ‘সিল’ করে দেওয়া হয় সীমান্ত। পাক সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, শুক্রবার তালিবানের সঙ্গে সফল আলোচনার প্রেক্ষিতে ফের খুলে দেওয়া হয়েছে চমন সীমান্ত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy