সালাম লহ হে আব্বাস
স্বদেশের গানের রাজ্যে তিনিই রাজা। তিনিই সুরের রাখালিয়া। মুকুন্দ দাসের পর তিনিই এ দেশের প্রকৃত গণশিল্পী। তিনি, বাংলা পল্লিগানের মরমি শিল্পী আব্বাসউদ্দিন আহমেদ। শিল্পীর ১১৪তম জন্মদিনকে সামনে রেখে রবিবার থেকে দুই বাংলায় শুরু হয়েছে আব্বাসউদ্দিন স্মরণোৎসব।
শিল্পীর জন্ম ১৯০১-এ কোচবিহারের বলরামপুরে। পল্লির সুরে তাঁর গানে দীক্ষা। কলকাতায় জমিরউদ্দিন খানের কাছে গান শেখেন। পল্লিগীতি, দেশাত্মবোধক, ইসলামি প্রভৃতি গান গাইলেও ভাওয়াইয়ার জন্যই জনপ্রিয় আব্বাসউদ্দিন। বঙ্গভঙ্গের ঢেউ আছড়ে পড়লে, মুকুন্দ দাসের গান তাঁকে পথে নামিয়েছিল। অসহযোগ আন্দোলনের হাত ধরে ছাত্রদের এক মিলাদশরিফ অনুষ্ঠানে প্রথম আলাপ নজরুলের সঙ্গে। নজরুলকে ‘আদাব’ জানাতেই, তিনি সকলের সঙ্গে আব্বাসের আলাপ করিয়ে দিলেন ‘নতুন শিল্পী’ বলে। সেই অনুষ্ঠানেই প্রথম গাইলেন, ‘ঘোর-ঘোররে আমার সাধের চরকা ঘোর’।
যে সময় এই শিল্পী সঙ্গীতজগতে পা রাখছেন, তখন কে মল্লিক, গোলাম মোস্তাফাদের মতো দু’চার জন শিল্পী ছাড়া তেমন কোনও মুসলিম শিল্পী শহরে ছিলেন না। তাঁকে পেয়ে নজরুলের মনে হল, তাঁর লেখা ও সুর করা গানের যোগ্য শিল্পী পেলেন এত দিনে। তবে প্রথম রেকর্ড নজরুলের গান নয়। ১৯৩০ সালে আব্বাসউদ্দিন গাইলেন শৈলেন রায়ের লেখা ‘স্মরণ পারের ওগো প্রিয়া’। অন্য পিঠে ‘কোন বিরহীর নয়ন জলে বাদল ঝরে গো’। আব্বাসউদ্দিনের অনুরোধেই নজরুল প্রথম উর্দুর অনুকরণে বাংলায় কাওয়ালি লেখেন। ইদের আগে সে রেকর্ড প্রকাশিতও হয়। দুই বাংলায় তুমুল উন্মাদনা তৈরি করেছিল বিখ্যাত সেই গানটি— ‘ও মন রমজানের ওই রোজার শেষে এল খুশির ইদ’। একে একে জনপ্রিয় হল তাঁর গলায়, ‘যাবার বেলা সালাম লহ হে পাক রমজান’, ‘তোরা দেখে যা আমিনা মায়ের কোলে’। লোকসুরের শিকড় সন্ধানে আজিজুর রহমান তাই তাঁকে নিয়ে বলতে গিয়ে লেখেন, বাংলার মুসলিম নব জাগরণের সূচনা হয় আব্বাসউদ্দিনের ইসলামি গানে গানে। নিজের কথা বলতে গিয়ে লিখেওছেন, ‘‘রাজসভায় থাকে বিশিষ্ট সম্ভ্রান্ত অভিজাত অতিথি আর আমার শ্রোতা গ্রামের করিমুদ্দি, ধলাই মিয়া, সর্বেশ্বর দাস, পেনকেটু বর্মন।’’ উত্তরবঙ্গের পল্লিগীতি সংগ্রহে তাঁকে সাহায্য করেন তাঁর অনুজ, ভাওয়াইয়ার কবি আবদুল করিম। আব্বাসউদ্দিনের গাওয়া বহু গান তাঁরই লেখা।
(১৯৫৫ সালে বর্ধমান হাউস প্রাঙ্গণে উস্তাদ আলাউদ্দিন খান, শিল্পী আব্বাসউদ্দিন এবং ডঃ কাজী মোতাহের হোসেন।)
নাট্য-বিশ্ব
অজিতকুমার ঘোষ, উৎপল দত্ত থেকে হাল আমলের আনন্দ লাল— সকলেই নাটকের বিভিন্ন প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা করেছেন। সেই চর্চার ধারাতেই নতুন সংযোজন বিশ্বভারতীর ইংরেজী সাহিত্যের প্রাক্তন অধ্যাপক জীবনকৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘আধুনিক বিশ্বনাট্য প্রতিভা’ বইটি। দীর্ঘকাল পরে বইটির দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে। নজরে পড়ে ইবসেন, বার্নাড শ, সমারসেট মম, কাম্যু-সহ উনিশ ও বিশ শতকের সাতাশ জন দিকপাল নাট্যকার সম্পর্কে আলোচনাগুলি। ইতালিয় নাট্যকার পিরানদেল্লার জীবন জিজ্ঞাসা, ব্রেশটের ‘অ্যালিয়েনেশন’, বেকেটের ‘অ্যাবসার্ড’ নাট্যদর্শন প্রাবন্ধিক নিজের মতো করে ব্যাখ্যা করেছেন। লরকা, অসবোর্ন, আর্নল্ড ওয়েস্কার সম্পর্কে আলোচনা বাংলা নাট্য ইতিহাসেই দুর্লভ। জীবনবাবু সেই অভাব খানিকটা দূর করতে চেয়েছেন। জাপানি, চিনা নাটকের পাশপাশি রবীন্দ্র নাটকে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য চেতনার কথাও বলেছেন জীবনবাবু। ‘আশাদীপ’ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত বইটিতে উপরি পাওনা হিসেবে রয়েছে অধ্যাপক অমিত্রসূদন ভট্টাচার্যের ভূমিকা।
শিল্পগ্রাম
মানভূমের ভাষা আন্দোলনের কথা উঠলেই পুরুলিয়া শহরের যে বাড়িটির কথা শ্রদ্ধার সঙ্গে উচ্চারিত হয় তা শিল্পাশ্রম। ষাট বছরের পুরুলিয়ার অঙ্গে এখন নানা আধুনিকতার ছোঁওয়া, কিন্তু ১ নভেম্বর জেলার জন্মদিনে পুরুলিয়া-বাঁকুড়া জাতীয় সড়কের পাশে অন্ধকারেই শিল্পাশ্রম পালন করল পুরুলিয়ার জন্মদিন। অথচ এই শিল্পাশ্রমই ছিল মানভূমের ভাষা আন্দোলনের আঁতুড়ঘর। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, চিত্তরঞ্জন দাশ, রাজেন্দ্র প্রসাদ, দীনেশ মজুমদার, সুরেন্দ্রনাথ নিয়োগী, সুচেতা কৃপালিনী, পান্নালাল দাশগুপ্ত-সহ স্বাধীনতা আন্দোলনের নানান ব্যক্তিত্বের গৌরবময় উপস্থিতি ঘটেছে এখানে। এই শিল্পাশ্রমেই মানভূম জেলা কংগ্রেসের বিশেষ অধিবেশন থেকেই কংগ্রেস ভেঙে লোকসেবক সঙ্ঘের জন্ম হয়েছিল। যে লোকসেবক সঙ্ঘের নেতৃত্বে পরবর্তীকালে মানভূম ভাষা আন্দোলন রূপ পায়। মানভূমের সেই পুণ্যভূমি জন্মদিন কাটাল বড় অবহেলায়। বছর দুয়েক আগে ঝড়ে উড়ে যায় আশ্রমের কয়েকটি ঘরের অ্যাসবেস্টসের চালা। সঙ্ঘের সচিব সুশীল মাহাতোর কথায়, ‘‘আমরা শুভানুধ্যায়ীদের কাছে চেয়েচিন্তে সাধ্যমত সংস্কারের কাজ করছি। না হলে অনেক গুরুত্বপূর্ণ নথি নষ্ট হয়ে যাবে। তবে যে ভাবে ঐ নথিগুলি রক্ষা করা দরকার, পরিকাঠামোর অভাবেই তাঁরা তা রক্ষা করতে অসুবিধেয় পড়ছেন বলে জানিয়েছেন সুশীলবাবু।
টেরাকোটা মেলা
ভারতীয় লোকশিল্পের প্রতীক হিসেবে গৃহকোণে শোভা পেয়ে থাকে বাঁকুড়ার পোড়ামাটির ঘোড়া ও হাতি। পোড়ামাটির এই শিল্প কাজগুলির সাধারণত বাঁকুড়ার পাঁচমুড়া, রাজাগ্রাম, সোনামুখী ও হামিরপুরের নির্মাণ। প্রত্যেক শিল্পকেন্দ্রেরই রয়েছে নিজস্ব স্থানীয় ধাঁচ ও শৈলী রয়েছে। সেই বিস্তৃত শিল্প সম্ভার নিয়ে মৃৎশিল্পী সমবায় সমিতির উদ্যোগে বাঁকুড়ার পাঁচমুড়ায় ৬ নভেম্বর শুরু হচ্ছে টেরাকোটা মেলা। লোক সংস্কৃতি উৎসবের তিন দিনের মেলায় প্রবেশ অবাধ। প্রথম দিন মেলার আকর্ষণ লোক সঙ্গীত ও ছৌ নৃত্য। পর দিন বসবে ঝুমুর গানের আসর, বাংলা কাওয়ালি গানও। জেলা ও জেলার বাইরে থেকে মেলায় যোগদান করবেন বহু মৃৎশিল্পী। উদ্যোক্তা রুরাল ক্রাফট হাবস অব ওয়েস্ট বেঙ্গল।
কামান কিস্যা
ত্রৈলোক্যনাথ, বঙ্কিমচন্দ্র, পরশুরাম, শিবরামের পর বাংলা রস-সাহিত্যের ধারাটিতে যে লেখকদের নাম উঠে আসে, তাঁদের মধ্যে রম্য গল্পে সমুজ্জ্বল ভগীরথ মিশ্র। মেদিনীপুরের পলাশ-শালের জঙ্গলের ধারে জন্মেছিলেন এই কথাকার। রাজনীতি আর ম্যাজিক থেকে শিক্ষকতা নানা কাজে গদ্যকারের জীবন ছিল রঙিন। সে সব কথাই বারো আনা ছুঁয়ে ছুঁয়ে আছে তাঁর বারোটি উপন্যাস, দুশোর বেশি ছোটগল্প, নাটক আর রম্যরচনায়। বঙ্কিম পুরস্কারে সম্মানিত রসিক লেখকের ২১টি রম্যগল্প নিয়ে সংকলন-সম্পাদনা করেছেন অঞ্জন সাহা। ‘কামানকিস্যা ও অন্যান্য গল্প’ শীর্ষক সুমুদ্রিত সংকলনের প্রকাশক ন্যাশনাল বুক ট্রাস্ট।
সুচেতনা
বনগাঁয় শারদোৎসব মানেই লিটল ম্যাগাজিন। ব্লার্বে এমন দাবি রেখে প্রকাশিত হল ২৬তম বর্ষ, ‘সুচেতনা’-র শারদ সংখ্যা। সম্পাদক অরুণাক্ষ ভট্টাচার্য। সুশান্ত সরকারের প্রচ্ছদ শিল্পী বিকাশ ভট্টাচার্যের দুর্গা সিরিজ মনে করায়। বনগাঁর পুজো নিয়ে লিখেছেন লিখেছেন, স্বপন চক্রবর্তী, মলয় গোস্বামী, ভাস্কর মুখোপাধ্যায়, দীপশিখা ঘোষ। ভালো লাগে সমরেশ মুখোপাধ্যায়ের ‘আবহমান’, সব্যসাচী মজুমদারের ‘আর না’, সোমনাথ মজুমদারের ‘হাত ধরো’। তথ্যসমৃদ্ধ লেখা লুৎফর রহমানের ‘মঙ্গলগঞ্জ রাজপরিবার ও রাজবাড়ির ঐতিহাসিক কাহিনি’।
কথা বণিকের কাব্য
পুজোর আকাশে একটু অন্য রকম কবিতা, সাদা-কালো ছবির সঙ্গে৷ কবি অনির্বাণ দাশগুপ্ত, পেশায় চিকিৎসক, আপাতত পেশার ঠিকানা শান্তিনিকেতন৷ আর সুমিত্রা প্রকাশনী থেকে বছর খানেক আগে প্রকাশিত হয়েছিল অর্ণব ঘোষালের সাদা-কালো ছবির সঙ্গে প্রথম বই ‘যারা কাছে ছিল’৷ তার পরে ‘অথ চরিত কথা’, গত বছর বইমেলায়, সিগনেট প্রেস থেকে৷ তার পরেও কবিতা লেখা চলছে৷ কখন লেখেন? কীসে লেখেন? ‘‘প্রেসক্রিপশন প্যাডের শেষ পাতায়।’’ আর কখন? ‘‘সে প্রায় সব সময়, রোগী দেখার ফাঁকে, গাড়িতে যেতে যেতে৷ আসলে মানুষ দেখতে দেখতে, মানুষকে বুঝতে বুঝতেই তো কবিতার জন্ম৷ পুজোর ভিড়েও মানুষই দেখব আমি, কবিতার সন্ধানে।’’ প্রকাশিত হতে চলেছে তাঁর ৫০টি কবিতার সংকলন। সঙ্গে অশোক মল্লিকের অলঙ্করণ৷
ক্যামেরার ‘লোক’
এক দিন মনে হয়েছিল ছবি তুলেই সংসার চালাবেন। সেই ভাবনা কখন যে তাঁকে নেশার মতো পেয়ে বসল, বুঝতে বুঝতেই রুক্ষ-শুষ্ক পুরুলিয়ার প্রেমে পড়ে গিয়েছিলেন স্বরূপ দত্ত। রুখু-শুখু এই জেলার জীবনেও যে প্রাণ আছে, আনন্দ আছে, বেঁচে থাকার ইচ্ছে, ফ্যান-ভাতের হেঁসেল থেকেও যে শিল্পভাবনা উঠে আসে, গত পঁচিশ বছর ধরে নিজের ক্যামেরায় তা-ই দেখিয়ে চলেছেন পুরুলিয়া শহরের এই বাসিন্দা। পুরুলিয়ার প্রাণের স্পন্দনকে ক্যামেরায় ধরে ‘পেইন্টিংস অফ পুরুলিয়া’ এবং ‘পরব’ নামে তাঁর দু’টি বইতেও পুরুলিয়ার জীবন ও জেলার নিজস্ব লোক উৎসবের নানা বিরল মুহূর্ত উপহার দিয়েছেন স্বরূপ। ‘পেইন্টিংস অব পুরুলিয়া’র ৪৮টি ছবিতে ধরা পড়েছে সেখানকার গ্রাম জীবনের নানা দেওয়াল চিত্র। দেওয়াল চিত্রের ক্যানভাসে সাদা-কালো ছবিতে ধরা পড়েছে পুরুলিয়ার প্রাণের আরাম। আর পরব বইটিতে মকর অর্থাৎ পৌষ সংক্রান্তিতে চৌডলের দোলায় টুসু ভাসানো, চৈত্র গাজনের চড়ক, শরীরে বা জিভে ভক্তাদের বাণফোঁড়া, ঝাঁপান, ভাদু, করম পরব, ছাতা পরব, দাঁশাই, বাঁদনা, অহিরা, গরুখুঁটা, সহরাই পরব, মেলার মাঠের চপ-তেলেভাজার দোকান, মুরগি লড়াই থেকে কাড়া লড়াই— অচেনা নানা মুহূর্তই ধরা দিয়েছে স্বরূপের চোখে। নিজের তোলা ছবি নিয়ে একাধিক প্রদর্শনী করেছেন পুরুলিয়া শহরেই। পুরুলিয়ার মতো একটি প্রান্তিক এলাকায় থেকেও এ বছরেই স্বরূপ কেন্দ্র সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার দফতরের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছেন ‘প্রফেশনাল ফোটোগ্রাফার অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কারও। দেশ-বিদেশের অন্যান্য পুরস্কার তো রয়েইছে। আরও একটি পরিচিতিও রয়েছে তাঁর। ‘উত্তরা’, ‘মন্দ মেয়ের উপাখ্যান’, ‘জানালা’-সহ বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের একাধিক ছবিতে স্থিরচিত্র তোলার কাজ করেছেন তিনি। বুদ্ধদেববাবুকে খুব কাছ থেকে দেখার সুবাদে ‘বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত ইন পুরুলিয়া’ নামে একটি প্রদর্শনীও করে ফেলেছেন স্বরূপ। তাঁর কথায়, ‘‘অগ্রজ সন্তোষ রাজগড়িয়ার সংস্পর্শে ছবি তোলাটাকে অন্য ভাবে চিনলাম। তখন থেকেই আমি ছবির মধ্যে পুরুলিয়াকে খুঁজি। কী ভাবে এখানকার মানুষ শত প্রতিবন্ধকতা সত্ত্বেও নিজস্ব লোকশিল্পকে বাঁচিয়ে রেখেছেন, তা আবিষ্কার করি। এতেই আমার আনন্দ।’’
এই সপ্তাহে
অনুষ্ঠান, যা হয়ে গেল:
কাটজুড়িডাঙ্গা, মিলনপল্লি, বাঁকুড়া: দুর্গাপুজো উপলক্ষে মিলনপল্লি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ষষ্ঠী থেকে একাদশী পাঁচদিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
মেদিনীপুর: ১ নভেম্বর। শহরের ১০টি আড্ডা ক্ষেত্র থেকে একযোগে প্রকাশিত হল ঋত্বিক ত্রিপাঠীর বই ‘আড্ডা সমগ্র’। প্রকাশনায় অমিত্রাক্ষর।
দুর্গাপুর: ২৮ অক্টোবর। নিখিল ভারত বঙ্গ সাহিত্য সম্মেলনের বিজয়ী সম্মিলনী অনুষ্ঠানে কবি-সাহিত্যিক-শিল্পীদের উপস্থিতিতে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা।
নিজের এলাকার সংস্কৃতির খবর দিন আমাদের। ই-মেল করুন district@abp.in-এ। সাবজেক্টে লিখবেন ‘দক্ষিণের কড়চা’।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy