With some changes and new addition Mamata Banerjee discloses the ranks of her new cabinet dgtl
Mamata Banerjee
মমতা এবং ৪৩, রাজ্যের নতুন মন্ত্রিসভায় কে কোন দায়িত্ব সামলাবেন, দেখে নিন
দলত্যাগের হিড়িকের মধ্যেও নেত্রীর পাশে থেকে দাঁতে দাঁত চেপে লড়ে গিয়েছিলেন এঁরা। আবার প্রথম বার রাজনীতিতে এসেই মন্ত্রিত্ব পেলেন অনেকে।
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতাশেষ আপডেট: ১০ মে ২০২১ ১৭:২২
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১৪৫
কে কোথায় দাঁড়িয়েছেন, দেখার প্রয়োজন নেই। তৃণমূলে তিনিই শেষ কথা। নির্বাচনী প্রচারেই জানিয়ে দিয়েছিলেন। তৃতীয় বার সরকার গড়েও সেই বার্তাই তুলে ধরলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার মন্ত্রিসভার দফতর বণ্টনে একাই ছ’টি দফতরের দায়িত্ব হাতে নিলেন তিনি।
০২৪৫
মন্ত্রিসভায় কার হাতে কী দায়িত্ব উঠবে, তা মমতাই ঠিক করেছেন। তাতে স্বরাষ্ট্র ও পার্বত্য বিষয়ক দফতর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দফতর, ভূমি ও ভূমি সম্পদ এবং উদ্বাস্তু ও পুনর্বাসন দফতরের দায়িত্ব নিজের হাতে রেখেছেন তিনি। একই ভাবে আগের মতোই কর্মীবর্গ ও প্রশাসন, তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরও নিজের হাতে রেখেছেন। উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরের কাজও নিজেই সামলাবেন মমতা, এর আগে যা রবীন্দ্রনাথ ঘোষের হাতে ছিল।
০৩৪৫
শুভেন্দু অধিকারী বিজেপি-তে যোগ দেওয়ার পর পরিবহণ দফতরের দায়িত্ব নিজের হাতে তুলে নিয়েছিলেন মমতা। এ বার সেই দফতর ফিরহাদ হাকিমের হাতে তুলে দিলেন তিনি। একই সঙ্গে স্বাধীন ভাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের হাতে থাকা আবাসন দফতরও তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। গত কয়েক বছরে একে একে মুকুল রায়, শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং শুভেন্দু অধিকারীর মতো নেতারা বিজেপি-তে চলে যাওয়ার পর মমতার অন্যতম ছায়াসঙ্গী হয়ে উঠেছেন ফিরহাদ।
০৪৪৫
২০১১ সালে রাজ্যে তৃণমূল প্রথম বার ক্ষমতায় আসার পর শিল্প দফতরের দায়িত্ব পেয়েছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ২০১৪ সাল থেকে যদিও শিক্ষা বিভাগের দায়িত্বই সামলে এসেছিলেন তিনি। সেখান থেকে সরিয়ে এ বার ফের শিল্প এবং বাণিজ্য দফতরের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে পার্থর হাতে। এ ছাড়াও, তথ্য-প্রযুক্তি, বৈদুতিন এবং সংসদীয় বিষয়ক বিভাগের দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে তাঁকে।
০৫৪৫
পার্থর হাতে থাকা শিক্ষা দফতর ব্রাত্য বসুর হাতে তুলে দিয়েছেন মমতা। এর আগেও ২০১১ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত শিক্ষা দফতর তাঁর হাতে ছিল। ২০১৮ থেকে এত দিন বিজ্ঞান-প্রযুক্তি এবং জৈব-প্রযুক্তি দফতর সামলেছেন তিনি।
০৬৪৫
শারীরিক অসুস্থতার কথা মাথায় রেখে এ বারের নির্বাচনে নাম লেখাননি অমিত মিত্র। ২০১৮ থেকে অর্থ দফতরের দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন তিনি। এ বারে ভোটে না দাঁড়ালেও, ফের তাঁর হাতেই অর্থ দফতর তুলে দিয়েছেন মমতা। দেওয়া হয়েছে পরিকল্পনা, পরিসংখ্যান ও পর্যবেক্ষণ দফতরের দায়িত্বও।
০৭৪৫
রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপি-তে যোগ দেওয়ার পর মমতা নিজেই বন দফতরের দায়িত্ব হাতে নিয়েছিলেন। এ বার জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের হাতে সেই দায়িত্ব তুলে দিলেন। ২০১১ সাল থেকে খাদ্য ও সরবরাহ বিভাগ তাঁর হাতে ছিল। এ ছাড়াও পুনর্ব্যবহারযোগ্য শক্তি দফতরের দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে তাঁকে।
০৮৪৫
আগের বারের মতোই পঞ্চায়েত এবং গ্রামোন্নয়ন দফতরের দায়িত্ব হাতে পেয়েছেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়। রাষ্ট্রায়াত্ত এবং শিল্প পুনর্গঠন বিভাগের দায়িত্বও তাঁর হাতে। নীলবাড়ির লড়াইয়ে ৭০ হাজার ভোটে বালিগঞ্জ থেকে জয়ী হয়েছেন তিনি।
০৯৪৫
২০১১ সাল থেকে ক্রেতা সুরক্ষা দফতরের দায়িত্ব সামলে আসছেন সাধন পান্ডে। এ বারও ওই দফতরই হাতে রয়েছে তাঁর। পেয়েছেন স্বনির্ভর ও স্বনিযুক্তি দফতরের দায়িত্বও। ২০১১ সাল থেকে মানিকতলায় জয়লাভ করে আসছেন তিনি।
১০৪৫
সাগর থেকে বিজয়ী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরাকে সুন্দরবন উন্নয়ন বিভাগের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এ বার। এর আগে, মন্টুরাম পাখিরা ওই দফতর সামলাচ্ছিলেন।
১১৪৫
২০১৬-য় কংগ্রেস থেকে তৃণমূলে এসেছিলেন। ২০১৭ থেকে রাজ্যসভার সদস্য ছিলেন। এ বার ফের সবং থেকে টিকিট পান মানস ভুঁইয়া। তাঁর হাতে জলসম্পদ বিভাগ তুলে দিয়েছেন মমতা।
১২৪৫
২০১১ সাল থেকে জলসম্পদ বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন সৌমেন মহাপাত্র। এ বার তাঁর হাতে উঠল সেচ ও জল পরিবহণ। ২০১৮ সালে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে সরানোর পর ওই বিভাগের দায়িত্ব মমতার হাতেই ছিল এতদিন।
১৩৪৫
২০১৪ সাল থেকে রাজ্যের আইন এবং শ্রমমন্ত্রী ছিলেন মলয় ঘটক। এ বার তাঁকে আইন, বিচার বিভাগ এবং পূর্ত দফতরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে নেটমাধ্যমে কেন্দ্রের সমালোচনা করে সম্প্রতি মোদী সরকারের রোষে পড়েছিলেন মলয়। টুইটারকে বলে তাঁর টুইট সরিয়ে দেয় কেন্দ্র।
১৪৪৫
অরূপ বিশ্বাসের হাতে বিদ্যুৎ, যুবকল্যাণ এবং ক্রীড়া বিভাগের দায়িত্ব উঠল এ বার। ২০১৬ থেকে জনস্বাস্থ্য এবং কারিগরি বিভাগের দফতরের দায়িত্ব ছিল তাঁর হাতে। বি
১৫৪৫
২০১১ সাল থেকে কৃষ্ণনগর দক্ষিণে তৃণমূলের জয় নিশ্চিত করে আসছেন উজ্জ্বল বিশ্বাস। এ বারও তার অন্যথা হয়নি। তাঁকে কারামন্ত্রী করলেন মমতা।
১৬৪৫
২০১১ সাল থেকে সমবায় মন্ত্রী অরূপ রায়। আগামী পাঁচ বছরের জন্যও ওই দফতরই তুলে দেওয়া হয়েছে তাঁর হাতে।
১৭৪৫
করোনা থেকে সেরে উঠেছেন সবে। তাই বিধানসভায় আসা হয়নি। সোমবার ভার্চুয়াল মাধ্যমেই শপথ নিয়েছেন মধ্যমগ্রামের বিধায়ক রথীন ঘোষ। তাঁকে খাদ্য ও সরবরাহ দফতরের দায়িত্ব দিয়েছেন মমতা। এর আগে, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ওই দফতর সামলাতেন।
১৮৪৫
অমিত মিত্র আপাতত অর্থ দফতরই সামলাবেন। তাঁর হাত থেকে ক্ষুদ্র, ছোট এবং মাঝারি শিল্প এবং একই সঙ্গে বস্ত্র দফতরের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে চন্দ্রনাথ সিংহের হাতে।
১৯৪৫
নিজের কেন্দ্র ভবানীপুর তাঁর হাতে ছেড়ে দিয়েছিলেন মমতা। সেই শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে এ বার রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী করলেন তিনি। ২০১৭ থেকে আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় ওই দফতর সামলাতেন।
২০৪৫
পুলক রায়ের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে জনস্বাস্থ্য এবং কারিগরি বিভাগ। অরূপ রায়ের হাত থেকে দায়িত্ব গ্রহণ করলেন তিনি।
২১৪৫
নির্বাচনী প্রচারে মমতার উদ্দেশে নরেন্দ্র মোদীর ‘দিদি...ও...দিদি...ই’ ডাকের প্রকাশ্যে দলের মহিলা নেতৃত্বকে নিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন তিনি। সেই শশী পাঁজাকে এ বার পূর্ণমন্ত্রী হিসেবে নারী ও শিশুকল্যাণ দফতরের দায়িত্ব দিলেন মমতা। ২০১৬ সাল থেকে স্বাধীন ভাবে ওই দফতর সামলাচ্ছিলেন তিনি।
২২৪৫
একাধিক দফতরের দায়িত্ব হাতে নিলেও এ বার সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের দায়িত্ব ছেড়েছেন মমতা। গোলাম রাব্বানিকে ওই দফতরের দায়িত্ব দিয়েছেন তিনি। ২০১৬ থেকে শ্রম দফতরের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন রাব্বানি।
২৩৪৫
তপন দাশগুপ্তর হাতে থাকা কৃষি বিপণন বিভাগের দায়িত্ব পেলেন বিপ্লব মিত্র। তৃণমূল ছেড়ে বিজেপি-তে যাওয়ার পর ২০২০-র জুলাই মাসে তৃণমূলে ফিরে আসেন তিনি। এ বারে হরিরামপুর থেকে জয়ী হয়েছেন তিনি।
২৪৪৫
২০১১ সাল থেকে রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কামান সামলে আসছেন জাভেন আহমেদ খান। এ বারও ওই দফতরের দায়িত্বই তাঁর হাতে উঠেছে।
২৫৪৫
স্বপন দেবনাথ প্রাণী সম্পদ উন্নয়ন দফতরের দায়িত্ব পেলেন। ২০১১ সাল থেকে ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প দফতরের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন তিনি।
২৬৪৫
মন্তেশ্বর থেকে জয়ী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরীর হাতে এ বারও জনশিক্ষা প্রসার ও গ্রন্থাগার দফতরের দায়িত্ব উঠল।
২৭৪৫
পূর্ণমন্ত্রী না হলেও স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রীদের তালিকায় এ বার প্রথমেই রয়েছে বেচারাম মান্নার নাম। সিঙ্গুরে ‘মাস্টারমশাই’ রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে বলতে গেলে দলের সকলের বিরুদ্ধে গিয়েই বেচারামকে দাঁড় করিয়েছিলেন মমতা। শুধু সিঙ্গুরের জমিই ধরে রাখেননি বেচারাম, স্ত্রী করবীকে নামিয়ে হরিপালও তৃণমূলের ঝুলিতে এনে দিয়েছেন। তাঁকে শ্রম দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী করা হল।
২৮৪৫
খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন সুব্রত সাহা। এর আগে, ২০১১ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত জনস্বাস্থ্য এবং কারিগরি বিভাগের দায়িত্ব সামলেছেন তিনি।
২৯৪৫
ভারতী ঘোষের বিরুদ্ধে তাঁরই সতীর্থ হুমায়ুন কবীরকে ডেবরায় দাঁড় করিয়েছিল তৃণমূল। সেখানে ভারতীকে পরাজিত করেছেন হুমায়ুন। তাঁকে কারিগরি শিক্ষা দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী করলেন মমতা।
৩০৪৫
চন্দ্রনাথ সিংহকে সরিয়ে মৎস্য দফতর স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী করা হল অখিল গিরিকে। এর আগে ২০০১ সালে, ২০১১ সালে এবং ২০১৬ সালে পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগর থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হন তিনি। তবে এত দিন মন্ত্রিসভায় জায়গা হয়নি। এ বার পূর্ব মেদিনীপুরে অধিকারী পরিবারের সঙ্গে তৃণমূলের সম্পর্কে ইতি পড়তেই দায়িত্ব হাতে পেলেন।
৩১৪৫
২০১২ সাল থেকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, আইন ও বিচার, আবাসন, ভূমি সংস্কার, উদ্বাস্তু ও পুনর্বাসন, পঞ্চায়েত এবং গ্রামোন্নয়ন বিভাগের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। এ বার তাঁকে পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী করা হল। কোনও পূর্ণমন্ত্রী নেই ওই দফতরে। এ ছাড়াও স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ , ভূমি ও ভূমি সংস্কার, উদ্বাস্তু এবং পুনর্বাসন দফতরের প্রতিমন্ত্রীও তিনি।
৩২৪৫
লোকসভা নির্বাচনে হুগলিতে লকেট চট্টোপাধ্যায়ের কাছে হেরে গেলেও, বিধানসভা নির্বাচনে হুগলির পাণ্ডুয়া থেকে বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন রত্না দে নাগ। তাঁকে এ বার পরিবেশ ও বিজ্ঞান দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী করলেন মমতা।
৩৩৪৫
মানবাজার থেকে বিজয়ী সন্ধ্যারানি টুডুকে পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী করা হল। সংসদীয় বিষয়ক দফতরের প্রতিমন্ত্রীও তিনি
৩৪৪৫
চা বাগান থেকে সরাসরি মমতার মন্ত্রিসভায় বুলুচিক বরাইক। তাঁকে অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ এবং জনজাতি উন্নয়ন দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী করা হল।
৩৫৪৫
শোভন চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে তৃণমূলের সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ার পর ২০১৮ সালে দমকল বিভাগের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হন সুজিত বসু। এ বারও সেই দায়িত্বই বহাল রয়েছে তাঁর। তার সঙ্গে আপৎকালীন পরিষেবা বিভাগের দায়িত্বও পেয়েছেন।
৩৬৪৫
গৌতম দেবের হাতে থাকা পর্যটন দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হলেন ইন্দ্রনীল সেন। এ ছাড়াও তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন তিনি। চন্দননগর থেকে এ বার জয়ী হয়েছেন ইন্দ্রনীল।
৩৭৪৫
ফিরহাদ হাকিমের দায়িত্বে থাকা পরিবহণ দফতরের প্রতিমন্ত্রী হলেন দিলীপ মণ্ডল। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিষ্ণুপুরের এই বিধায়ক তাঁর প্রতিমন্ত্রী হলেন। ২০১১ সাল থেকে ওই কেন্দ্র ধরে রেখেছেন দিলীপ।
৩৮৪৫
বিদ্যুৎ দফতরের প্রতিমন্ত্রী হলেন আক্রুজ্জামান। রঘুনাথগঞ্জ থেকে ১ লক্ষ ২৬ হাজার ৮৩৪ ভোটে জয়ী হয়েছেন তিনি।
৩৯৪৫
সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের প্রতিমন্ত্রী হলেন শিউলি সাহা। পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুরে জয়ী হয়েছেন তিনি।
৪০৪৫
শালবনিতে তৃণমূলকে জেতানো শ্রীকান্ত মাহাতো ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প দফতরের প্রতিমন্ত্রী হলেন।
৪১৪৫
২০১১ থেকে ’১২ পর্যন্ত নিরাপত্তা, সন্ত্রাসদমন এবং পুলিশ দফতরের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন সাবিনা ইয়াসমিন। এ বার সেচ ও জল পরিবহণ এবং উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরের প্রতিমন্ত্রী হলেন তিনি।
৪২৪৫
অভিনয় থেকে রাজনীতিতে পা রেখেই সটান রাজ্যের মন্ত্রিসভায় বীরবাহা হাঁসদা। ঝাড়গ্রাম থেকে জয়ী হয়েছেন তিনি। তাঁকে বন দফতরের প্রতিমন্ত্রী করা হল।
৪৩৪৫
খাদ্য এবং সরবরাহ দফতরের প্রতিমন্ত্রী হলেন জ্যোৎস্না মান্ডি।
৪৪৪৫
ব্রাত্য বসুর হাতে যাওয়া শিক্ষা দফতরের প্রতিমন্ত্রী হলেন পরেশচন্দ্র অধিকারী।
৪৫৪৫
ক্রিকেট থেকে এ বারই প্রথম রাজনীতিতে পা রেখেছিলেন মনোজ তিওয়ারি। তিনি যুব কল্যাণ এবং ক্রীড়া দফতেরর প্রতিমন্ত্রী হলেন।