—প্রতীকী ছবি।
মাধ্যমিক পরীক্ষার স্ক্রুটিনি ও পুনর্মূল্যায়নের (রিভিউ) ফল প্রকাশ করতেই বড় পরিবর্তন ঘটল মেধা তালিকায়। তার মধ্যে চার জন পরীক্ষার্থীর স্থান বদল হয়েছে। প্রথম দশে ঢুকেছে আরও সাত জন। ফলপ্রকাশের পরে প্রথম দশে ৫৭ জন পরীক্ষার্থী ছিল। এখন প্রথম দশে ঠাঁই পেল ৬৪ জন। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় জানান, ১২ হাজার ৪৬৮টি উত্তরপত্রের নম্বর পরিবর্তন হয়েছে। সর্বোচ্চ নম্বর বেড়েছে ২২। এত নম্বর পরিবর্তন হওয়া ও সর্বোচ্চ ২২ নম্বর বৃদ্ধির পরে মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। যদিও পর্ষদ সভাপতির ব্যাখ্যা, ‘‘প্রায় ৬৩ লক্ষ উত্তরপত্র ছিল। তার মধ্যে ১২ হাজার উত্তরপত্রের নম্বর পরিবর্তন খুব বেশি নয়।’’
পর্ষদ জানায়, এ বার স্ক্রুটিনির জন্য আবেদন করেছিল ৪১ হাজার ৭৮১ জন। মোট ১ লক্ষ ৩৩ হাজার ৪৯২টি উত্তরপত্র পরীক্ষা করা হয়েছে। তার মধ্যে ১২ হাজার ৪৬৮টি উত্তরপত্রের নম্বর বদলেছে। রিভিউয়ের আবেদন করেছিল ৩৫০৮ জন। উত্তরপত্র ছিল ১৪,২২৯টি। তার মধ্যে ১২৩৮টি উত্তরপত্রের নম্বর বদলেছে।
মেধাতালিকায় যে চার জনের স্থান বদল হয়েছে তাদের মধ্যে নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের অলিভ গায়েন ষষ্ঠ থেকে চতুর্থ স্থানে উঠেছে। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট হাইস্কুলের সত্ত্ব দে সপ্তম থেকে পঞ্চম স্থানে এসেছে। বালুরঘাট গার্লস হাই স্কুলের আবৃত্তি ঘটক ছিল সপ্তম থেকে ষষ্ঠ হয়েছে। নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের ঋতব্রত নাথ নবম থেকে সপ্তম স্থানে এসেছে। মেধাতালিকায় নতুন সাত জন হল মালদহ রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের শুভ্রদীপ দাস (সপ্তম), পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট থার্মাল পাওয়ার প্লান্ট হাইস্কুলের সৌমাশিস দাস (সপ্তম), মালদহর রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দিরের আকিফ তাহামিদ (নবম), বালুরঘাট হাইস্কুলের সাগ্নিক সাহা (দশম), মালদহের বামনগ্রাম এইচএমএএম হাই স্কুলের ধ্রুবজ্যোতি মণ্ডল (দশম), পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া কাশীরাম দাস ইনস্টিটিউটের অর্নিবাণ মণ্ডল (দশম) এবং পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক হ্যামিলটন হাই স্কুলের সাগ্নিক মাইতি (দশম)।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy