রামপুরহাটে শতাব্দী রায়। — নিজস্ব চিত্র।
মহম্মদবাজারের পর রামপুরহাট। বীরভূমের তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায়ের কাছে এ বার পানীয় জলের সমস্যার কথা জানালেন রামপুরহাটের নারায়ণপুর পঞ্চায়েতের মিশনপাড়া এলাকার বাসিন্দারা। গ্রামবাসীদের সমস্যা মেটানোর আশ্বাস দিয়েছেন ওই তৃণমূল সাংসদ।
সোমবার ‘দিদির সুরক্ষা কবচ’ কর্মসূচিতে ‘দিদির দূত’ হিসাবে গিয়েছিলেন শতাব্দী। তিনি পৌঁছেছিলেন রামপুরহাটের নারায়ণপুর পঞ্চায়েতের মিশনপাড়া এলাকায়। সেখানে গ্রামবাসীদের সমস্যার কথা শোনেন তিনি। তাঁরা জানান, এলাকার মূল সমস্যা পানীয় জলের। দুলুর হেমব্রম নামে এক মহিলা বলেন, ‘‘আমাদের এখানে পানীয় জলের সমস্যা। এই এলাকায় জল দেওয়া হলে আমরা খুব উপকৃত হব। এলাকায় টিউবওয়েল আছে। কিন্তু তা সংখ্যায় কম। পাইপলাইনে জল হলে সুবিধা হবে। এ ছাড়া বাড়ির কিছু ব্যবস্থা হলেও আমরা উপকৃত হবে।’’ শতাব্দীকে জলের সমস্যার কথা জানিয়েছেন সুনীতা টুডু নামে মিশনপাড়ার অন্য এক বাসিন্দাও।
গ্রামবাসীদের সমস্যার কথা শুনে শতাব্দী বলেন, ‘‘আমরা মূলত জল, বাড়ি এবং রাস্তার বিষয়গুলি গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। জলের সমস্যার কথা বলেছেন এখানকার মানুষ।’’
শতাব্দীর মতো বীরভূমেরই খয়রাশোল ব্লকের হজরতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের পলপই গ্রামে ‘দিদির দূত’ হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিন্হা। বার্ধক্য ভাতা-সহ নানা সরকারি প্রকল্প নিয়ে মন্ত্রীকে আর্জি জানান স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ। খয়রাশোলে প্রধানমন্ত্রী সড়ক যোজনার রাস্তায় টোল ট্যাক্স আদায় করা হয়, এই অভিযোগ করেছেন মিরদয় রক্ষিত নামে এক টোটোচালক। তাঁর দাবি, আর্জি শুনে বিষয়টি দেখার আশ্বাস দিয়েছেন মন্ত্রী চন্দ্রনাথ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy