ভোটের আগেই সিউড়ি ও সাঁইথিয়া পুরসভায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছে তৃণমূল। সিউড়ির ২১টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১৫টি ওয়ার্ড তৃণমূলের দখলে চলে যায়। বাকি ছ’টি পুরসভায় ভোট হয়। ওই ছ’টিই শাসকদলের দখলে গিয়েছে।
ফাইল ছবি
বীরভূম জেলার পাঁচটি পুরসভার প্রায় ৯৩টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৯২টি তৃণমূল দখল করলেও একটি ওয়ার্ডে ব্যতিক্রমী ফল হল। রামপুরহাট পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে জিতলেন বাম প্রার্থী সঞ্জীব মল্লিক। অনুব্রতর গড়ে একটি ওয়ার্ডেও জিততে পারল না বিজেপি।
ভোটের আগেই সিউড়ি ও সাঁইথিয়া পুরসভায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছে তৃণমূল। সিউড়ির ২১টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১৫টি ওয়ার্ড তৃণমূলের দখলে চলে যায়। বাকি ছ’টি পুরসভায় ভোট হয়। ওই ছ’টিই শাসকদলের দখলে গিয়েছে। অন্য দিকে সাঁইথিয়া পুরসভার ১৬টিও ওয়ার্ডের মধ্যে সব ক’টিতেই জয়লাভ করেছে তৃণমূল। সিউড়ির ১৫টি ওয়ার্ডের মধ্যে সবক’টি শাসকদলের দখলে গিয়েছে। দুবরাজপুরের ১৬টির মধ্যে ১১টি ওয়ার্ডে আগেই জয়লাভ করেছিল শাসকদল। বাকি ৫টিতে ভোট হয়। সেই পাঁচটিও তৃণমূল জিতে নিয়েছে। বোলপুরে ২২টি ওয়ার্ডের ১০টি আগেই জিতে নিয়েছিল তৃণমূল। ১২টি ওয়ার্ডে ভোট হয়। সেগুলিও শাসকদলের দখলে গিয়েছে।
রামপুরহাট পুরসভার ১৮টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৫টিতে তৃণমূল আগেই জয়লাভ করেছিল। ১৩টি ওয়ার্ডে ভোট হয়। সেই ১৩টির মধ্যে ১২টিতে জিতে নিয়েছে শাসকদল। তবে একটি ওয়ার্ড জিতে নিয়েছে বাম সমর্থিত সিপিএম প্রার্থী সঞ্জীব মল্লিক।
প্রসঙ্গত ভোটের আগে এখানে বড় ধাক্কা খেয়েছিল বামেরা। আচমকা সিপিএম প্রার্থী রূপা হাজরা যোগ দেন তৃণমূলে। দাবি করেছিলেন, তাঁকে ভুল বুঝিয়ে সিপিএমের প্রার্থী করা হয়েছিল। রামপুরহাটের ১১ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপি প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন সন্দীপ চক্রবর্তী। কিন্তু আচমকা তিনিও বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy