১৩ নম্বর ওয়ার্ডে এই অংশে মাটি দিয়ে জলাশয় বুজিয়ে ফেলা হচ্ছে বলে অভিযোগ। নিজস্ব চিত্র।
মাটি ফেলে জলাশয় বোজানোর অভিযোগ তুললেন খোদ পুরপ্রতিনিধি। রঘুনাথপুর পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের পুরপ্রতিনিধি দেবযানী পরামানিক বৃহস্পতিবার রঘুনাথপুরের পুরপ্রধান এবং রঘুনাথপুর ১ ব্লক ভূমি ও ভূমি সংস্কার আধিকারিককে এ নিয়ে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন। তাঁর দাবি, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে এ-টিএম গ্রাউন্ডের কাছে একটি জলাশয় বুজিয়ে ফেলা হচ্ছে। তিনি বলেন, “বিষয়টি জানতে পারি স্থানীয় কয়েক জনের কাছে। নিজে গিয়েও দেখেছি, মাটি কাটা যন্ত্রের মাধ্যমেমাটি ফেলে বুজিয়ে ফেলা হচ্ছে জলাশয়টি।”
অভিযোগ তবে মানতে চাননি নিজেকে ওই জমির মালিক বলে দাবি করা প্রদীপ কর নামে এক ব্যক্তি। তাঁর দাবি, জমির রেকর্ডে ওই অংশ জলাশয় বলে কোথাও উল্লেখ নেই। তিনি বলেন, “অভিযোগ কেউ করতেই পারেন। কিন্তু জমির নথি খতিয়ে দেখলে সবটা পরিষ্কারহয়ে যাবে।”
অভিযোগ নিয়ে রঘুনাথপুরের পুরপ্রধান তরণী বাউরি জানান, বিষয়টি নিয়ে ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
জল থেকে দেহ উদ্ধার
সোনামুখী: পুকুরে স্নান করতে গিয়ে তলিয়ে গেলেন এক ব্যক্তি। পুলিশ জানায়, মৃতের নাম চন্দন বাউরি (৪৯)। তাঁর বাড়ি সোনামুখীর রতনগঞ্জ এলাকায়। তিনি সোনামুখী পুরসভায় অস্থায়ী সাফাই কর্মী ছিলেন।
মৃতের ভাইপো অপু বাউরি বলেন, “বুধবার দুপুরে স্থানীয় বাবুরপুকুরে স্নান করতে গিয়েছিল কাকা। বাড়ি না ফেরায় বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নিই। অবশেষে বিকেলে এক ব্যক্তি ওই পুকুরে স্নান করতে গেলে কাকার দেহটি তাঁর পায়ে ঠেকে। সোনামুখী ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক মৃত বলে জানিয়ে দেন।’’ একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে দেহটি ময়না-তদন্তের জন্য বিষ্ণুপুর হাসপাতালেপাঠায় পুলিশ।
তবে স্বামীর মৃত্যুর পরে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন স্ত্রী কৃষ্ণা বাউরি। তিনি বলেন, “স্বামী পুরসভার অস্থায়ী কর্মী ছিলেন। এবার কী ভাবে সংসার চলবে জানি না।” এ বিষয়ে পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন সোনামুখী পুরপ্রধান সন্তোষ মুখোপাধ্যায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy