—ফাইল চিত্র।
দাড়িভিট স্কুলে ঠিক কী হয়েছিল, তা নিয়ে স্কুল পরিচালন সমিতির বেশিরভাগ সদস্য মুখে কুলুপ এঁটেছেন। তবে তাঁদের অনেককে ফোনে পাওয়াই য়ায়নি। বাড়িতে গিয়েও দেখা মেলেনি।
পরিচালন সমিতির মোট সদস্য ৮ জন। তার মধ্যে প্রধান শিক্ষক অভিজিৎ কুণ্ডু, সভাপতি নিশা গণেশ, সহ প্রধান শিক্ষক নুরুল হুদাকে তাঁদের বাড়িতে গিয়ে পাওয়া যায়নি। তাঁদের মোবাইল ফোনও বন্ধ। এসএমএস করেও কোনও প্রশ্নের জবাব মেলেনি। তাঁদের পরিজনেরাও জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবারের পর থেকে তাঁদের কোনও খবর তাঁরা জানেন না। ওই সমিতির সদস্য সুকুমার মজুমদার, সুদীপ্তকুমার সিনহা, মহম্মদ আসমদ হক এবং উপেনচন্দ্র পালের মোবাইলও বেজে গিয়েছে। তাঁরা বাড়িতেও নেই। এর মধ্যে তপনবাবু ও সুকুমারবাবু সরকার মনোনীত প্রতিনিধি। সুদীপ্তবাবু ও মহম্মদ আসমদ শিক্ষক প্রতিনিধি।
চাকুলিয়ার ফরওয়ার্ড ব্লক বিধায়ক ইমরান আলি রমজ, বিজেপির নেতারা আলাদাভাবে হলেও একই সুরে অভিযোগ করেছেন, আড়াল থেকে পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী গোলাম রব্বানির চাপের মুখেই দুজনকে তড়িঘড়ি নিয়োগের জন্য আসরে নেমেছিল স্কুল ও শিক্ষা দফতর। এমনকী, দুই শিক্ষকের নিয়োগ যাতে মসৃণভাবে হয় তা নিশ্চিত করতে পুলিশকেও পাঠানো হয়েছিল।
যদিও রাষ্ট্রমন্ত্রী গোলাম রব্বানির দাবি, ‘‘আমি কিছু জানতামই না। যা ঘটেছে তার জন্য দায়ী স্কুল কর্তৃপক্ষ ও স্কুল পরিদর্শক।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy