দায়িত্ব: ভোটের ডিউটিতে যাওয়ার আগে। ছবি: নারায়ণ দে
এক সময়ে একে ৪৭, একে ৫৬ ও স্নাইপার ছিল পছন্দের সঙ্গী। জঙ্গি ক্যাম্পে থ্রি নট থ্রি দু-একটি থাকলেও, তা কোনও দিন ছুঁয়েও দেখেননি কেএলও-র সেকেন্ড ইন্ড কমান্ড মিল্টন বর্মা। কিন্তু প্রাক্তন ওই দাপুটে কেএলও জঙ্গিকেই এ বার দেখা গেল আলিপুরদুয়ার প্যারেড গ্রাউন্ডে থ্রি নট থ্রি হাতে অন্য প্রাক্তন জঙ্গিদের সঙ্গে বসে থাকতে।
সোমবার আলিপুরদুয়ার জেলা থেকে পুলিশ ফোর্স ও হোম গার্ডদের দার্জিলিং-এ ভোটের ডিউটিতে পাঠান হল তাঁদের। সেখান থেকে তাঁরা যাবেন বালুরঘাটে। অন্য পুলিশ বাহিনীর সঙ্গে বছর খানেক আগে হোমগার্ডে যোগ দেওয়া প্রাক্তন কেএলওদেরও পাঠানো হল ভোটের ডিউটিতে।
আলিপুরদুয়ারের পুলিশ সুপার সুনীল যাদব জানান, “ভোটের কাজে আলিপুরদুয়ার জেলা পুলিশের বড় একটি অংশ যাচ্ছে অন্য জেলায়। সেই তালিকায় হোমগার্ডে যোগ দেওয়া প্রাক্তন কেএলও-রাও রয়েছেন।“
একদা কেএলও সুপ্রিমো জীবন সিংহের ঘনিষ্ঠ কেএলওর সেকেন্ডইন্ড কমান্ড মিহির দাস ওরফে মিল্টন বর্মা ও তাঁর সহযোগীরা বছর খানেক আগে হোমগার্ডের চাকরিতে যোগ দেন। এ দিন পুলিশ ক্যাম্পের কাছে বসে থাকতে দেখা যায়, মিহির দাস, মধুসুদন দাস ওরফে টারজান সহ জনা দশকে প্রাক্তন কেএলও-কেও। মিল্টন বলেন, “প্রথমবার ভোটের ডিউটিতে যাচ্ছি। দেশের কাজে লাগছি। বেশ ভাল লাগছে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy