প্রচারে সায়নী ঘোষ। নিজস্ব চিত্র।
শান্তিপুরে অকাল নির্বাচনের জন্য বিজেপিকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করাচ্ছে তৃণমূল। রানাঘাটের বিজেপি সাংসদ বিধানসভা ভোটে দাঁড়িয়ে জয়ের পর বিধায়ক পদে ইস্তফা দেওয়াতেই এই উপনির্বাচন হচ্ছে। রবিবার শান্তিপুরের নানা প্রান্তে নির্বাচনী প্রচারে এসে সেই প্রসঙ্গ ছাড়াও মূল্যবৃদ্ধি-সহ একাধিক বিষয়ে বিজেপিকে আক্রমণ করে গেলেন তৃণমূলের একাধিক নেতা।
উপনির্বাচনের আগে এ দিনই ছিল শেষ রবিবাসরীয় প্রচার। এ দিন যেমন সিপিএম এবং বিজেপির তরফে প্রথম সারির নেতৃত্বকে আনা হয়েছে, তেমন তৃণমূলের প্রচারেও হাজির ছিলেন যুব তৃণমূলের রাজ্য সভানেত্রী সায়নী ঘোষ, টিএমসিপি সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্য, দেবাংশু ভট্টাচার্যেরা। শহর এবং গ্রামের একাধিক জায়গায় তাঁরা প্রচার এবং সভা করেন। সভা থেকেই সায়নী বলেন, “বিজেপি কি ছেলেখেলা করছে? যাকে তাকে প্রার্থী করে দিচ্ছে! সাংসদকে প্রার্থী করে দিচ্ছে। তারপর তারা বলছে— ‘রইল ঝোলা, চলল ভোলা। চলে গেলাম, এমপি ছিলাম, এমপি থাকব’। আবার উপনির্বাচন হবে।”
সায়নীর আর্জি, “শান্তিপুরের মানুষের কাছে আবার সুযোগ এসেছে। আমাদের প্রার্থী মানুষের জন্য কাজ করবেন। জগন্নাথবাবু এমপি ছিলেন, আবার এমপি পদে ফিরে গিয়েছেন। উনি আপনাদের মনটা ভেঙে দিয়ে গিয়েছেন, কারণ আপনারা বিশ্বাস করে তাঁকে ভোট দিয়েছিলেন। উনি আপনাদের কথা ভাবেননি।” টাকা দিয়ে ভোট কেনা যায়না বলেও এদিন বিজেপিকে কটাক্ষ করেছেন সায়নী।
অন্য এক সভায় দেবাংশু আবার দাবি করেন, “বিজেপি কোথাও নেই। শান্তিপুরেও নেই। ভ্যানিশ হয়ে গিয়েছে।” তাঁর অভিযোগ, “ওরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষের কানে বিষ ঢালছে। বিজেপি ভোটের আগে বুঝিয়েছিল, সব সমস্যার সমাধান ‘জয় শ্রীরাম’। জয় শ্রীরাম বললেও নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধি কিন্তু ঠেকানো
যাচ্ছে না।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy